আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
বাংলাদেশের স্পিনারদের বিরুদ্ধেও স্বচ্ছন্দ দেখিয়েছে গিলকে। সেই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘স্পিন বোলিংয়ে প্র্যাকটিসের সময় স্টেপ আউটে জোর দিয়েছিলাম। ম্যাচে সেখাবেই ব্যাট করেছি। পাশাপাশি খুচরো রান নিয়ে বোলারের ছন্দ নষ্ট করাও ছিল লক্ষ্য। লম্বা হওয়ার সুবাদে স্পিনের বিরুদ্ধে পায়ের ব্যবহারে সুবিধা হয়। ক্রমে তুলে মারাও রপ্ত করেছি।’
ঋষভ পন্থের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন গিল। তাঁর কথায়, ‘মাঠে ও মাঠের বাইরে প্রচুর সময় একসঙ্গে কাটিয়েছি আমরা। উল্টোদিকে দাঁড়িয়ে টেস্ট কামব্যাকে ওর প্রথম সেঞ্চুরি দেখার সময় রোমাঞ্চিত হয়ে পড়েছিলাম। ফিরে আসার লড়াইয়ে অসম্ভব পরিশ্রম করেছে। এই সেঞ্চুরি ওর কাছে তাই দারুণ তৃপ্তিদায়ক।’ সেঞ্চুরির পর অভিনব সেলিব্রেশন প্রসঙ্গে গিল বলেছেন, ‘পন্থকে বলেছিলাম, আমার ব্যাটে ওর ব্যাট দিয়ে টোকা না দিতে। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধেও এই ব্যাটে খেলেছি। সেজন্যই সতর্ক করেছিলাম। কিন্তু ও এত জোরে ব্যাটে টোকা দিয়েছিল যে কী বলব!’