আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
১৯৬৬ বিশ্বকাপের পর আন্তর্জাতিক আঙিনায় সাফল্যের মুখ দেখেনি ইংল্যান্ড। প্রতিবারই টুর্নামেন্টের অন্যতম ফেভারিট হিসেবে শুরু করেও নক-আউটে মুখ থুবড়ে পড়ে থ্রি লায়ন্স। চলতি ইউরোতেও খেতাব জয়ের অন্যতম দাবিদার তারা। তবে সার্বিয়ার বিরুদ্ধে জুড বেলিংহ্যামের গোল ছাড়া ইংল্যান্ডের খেলায় সেভাবে কোনওকিছু উল্লেখযোগ্য বলার ছিল না। গোটা ম্যাচে খুবই নিষ্প্রভ দেখায় হ্যারি কেন, ফিল ফোডেনদের। আর তারপরই কোচ গ্যারেথ সাউথগেটের দল নির্বাচন নিয়ে ওঠে প্রশ্ন। বিশেষত জ্যাক গ্রেলিশ, মার্কাস র্যাশফোর্ডের মতো ফুটবলারকে বাদ দিয়েই ইউরোর লড়াইয়ে নেমেছে ইংল্যান্ড। তবে এখন আর পিছনে ফিরে না তাকিয়ে আপাতত ডেনমার্কের বিরুদ্ধে জয়ের ছন্দ দরে রাখাই লক্ষ্য কোচ সাউথগেটের। প্রয়োজনে প্রথম একাদশে পরিবর্তনের পথেও হাঁটতে পারেন তিনি। প্রথম ম্যাচে স্লোভানিয়ার বিরুদ্ধে লিড নিয়েও জিততে ব্যর্থ ডেনমার্ক। বিফলে যায় এরিকসেনের গোল। তবে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে বেশি পরীক্ষা-নিরীক্ষার পথে না হেঁটে স্বাভাবিক খেলাটা মেলে ধরাই লক্ষ্য হুলমান্ড ব্রিগেডের। দিনের অপর ম্যাচে স্লোভানিয়ার মুখোমুখি হবে সার্বিয়া।