আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
বিডিও বলেন, আশা করছি, এদিন বৈঠকে আলোচনার পর জলাধার তৈরিতে আর সমস্যা থাকবে না। তাড়াতাড়ি এই প্রকল্পের কাজ শেষ করে বাড়ি বাড়ি পাইপলাইনের মাধ্যমে পানীয় জল পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা চলছে।
নিচপাপন, আষাড়ি, বাকলসা, চকসুলতান, মাধবপুর ও রাধাকান্তপুর এলাকায় জমি নিয়ে সমস্যা দেখা দিয়েছিল। ফলে পিএইচই ওইসব জায়গায় প্রকল্পের কাজ শুরু করতে পারেনি। বাকি এলাকায় অবশ্য কাজ চলছে।
দপ্তরের খড়্গপুরের অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার মলয় কয়াল বলেন, এই ব্লকে ১১টি পুরনো প্রকল্প আছে। সেখানে নতুন করে জলাধার তৈরি করতে হচ্ছে না। নতুন করে ৪১টি প্রকল্পের কাজ হওয়ার কথা। প্রতিটি প্রকল্পের জন্য প্রায় পাঁচ কোটি টাকা খরচ ধরা হয়েছে। ছয়টি বাদে বাকি জায়গায় কাজ চলছে। ওই ছয়টি জায়গার সমস্যা এদিন বৈঠকে মিটে যায়। এবার সেখানেও কাজ শুরু হবে। প্রকল্পের কাজ তাড়াতাড়ি শেষ করতে সবরকম উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পিএইচইর আধিকারিক বলেন, এই প্রকল্পে প্রতি পরিবারে মাথাপিছু ৫৫ লিটার করে জল দেওয়া হবে। সেইমতো ব্যবস্থা করা থাকবে।
পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি প্রদীপ কর বলেন, এই প্রকল্প চালু হয়ে গেলে ব্লকের ১৪টি পঞ্চায়েত এলাকার প্রায় ৬৭ হাজার পরিবার উপকৃত হবে। বাড়ি বাড়ি বিনামূল্যে জল পৌঁছে যাবে।