আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন সকালে বিটি সরকার রোড এলাকায় পুরসভার মার্কেট কমপ্লেক্সের মাঝে ফাঁকা জায়গায় ট্রান্সফর্মার লাগানোর কাজ চলছিল। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা এবিষয়ে ফোনে মার্কেটের দায়িত্বে থাকা কাউন্সিলারকে অভিযোগ জানান। তারপরই ঘটনাস্থলে পৌঁছন পুরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার সৈয়দ শাহি। তিনি ওই এলাকায় ট্রান্সফর্মার বসানোর জন্য পুরসভার অনুমতির কাগজ দেখতে চান। যদিও আবাসন কর্তৃপক্ষ ওই কাগজ দেখাতে পারেনি। প্রায় এক ঘণ্টার বেশি সময় অপেক্ষা করার পরেও আবাসন কর্তৃপক্ষ কাগজ না নিয়ে আসায় কাজ বন্ধ করে দেন কাউন্সিলার।
কাউন্সিলার বলেন, বিটি সরকার রোডের ওই এলাকাটি শহরের ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্গত। কিন্তু, মার্কেট কমপ্লেক্স এলাকার ব্যবসায়ীরা আমাকে অভিযোগ জানান। ফোনে অভিযোগ পাওয়ার পর সেখানে যাই। আবাসন কর্তৃপক্ষের কাছে পুরসভার অনুমতিপত্র দেখতে চেয়েছিলাম। ওরা কাগজ আনছি, আনব বলে এক ঘণ্টার বেশি সময় পার করে দেয়। তারা কোনও কাগজ দেখাতে পারেনি। তাই কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
কাউন্সিলার আরও বলেন, ওই এলাকায় মার্কেট কমপ্লেক্সের ট্রান্সফর্মার রয়েছে। মার্কেটের জন্য একটি শৌচালয়ও রয়েছে। সরকারি জায়গায় আরও ট্রান্সফর্মার লাগানো হলে মার্কেটে ব্যবসায়ীরা শৌচালয়ে যাতায়াত করতে পারবেন না।
এনিয়ে আবাসন কর্তৃপক্ষ কোনও মন্তব্য করতে চায়নি। ওই এলাকার ব্যবসায়ী স্বরূপ ঘোষ বলেন, মার্কেট কমপ্লেক্সের প্রত্যেকের কাছে প্রতি মাসে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা নিয়ে থাকে পুরসভা। অথচ এই মার্কেটের কোনও পার্কিং জোন নেই। এই ট্রান্সফর্মার বসানো হলে শৌচালয়ে যাতায়াত করা যাবে না। তাছাড়া আবাসন কর্তৃপক্ষের নিজের জায়গায় ট্রান্সফর্মার লাগানো উচিত।