গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
বিজেপি বিধায়ক লক্ষ্মণ ঘোড়ুই বলেন, উনি বর্ধমানে এসেছেন। প্রচারের কাজে ব্যস্ত। সেসব মিটলেই দিলীপ ঘোষ দুর্গাপুরে আসবেন। আমরা সর্বভারতীয় দল। তাই অন্যত্র প্রচারে রয়েছি। তৃণমূল রিজিওন্যাল দল, ভোটের পর মানুষকে উসকে রাজনীতি করছে। আমাদের অবস্থান স্পষ্ট, এখন ফাঁকা জমি ঘেরা হোক, কাউকে উচ্ছেদ করতে হলে পুনর্বাসন দেবে কেন্দ্র।
আশ্চর্যজনকভাবে ভোটের দিন দুর্গাপুরে একবারও দেখা যায়নি দিলীপকে। শুধু তাই নয়, তার পর থেকে প্রায় দশদিন হয়ে গেলেও স্টিল সিটিতে পা দেননি বিজেপির এই ডাকাবুকো নেতা। তারই মাঝে ডিএসপির প্রাচীর দেওয়া নিয়ে তামলা, দুর্গাপুরের ২০ নম্বর ওয়ার্ডের চাষিপাড়া উত্তপ্ত হয়েছে। কেন্দ্রীয় সংস্থা এমনভাবে প্রাচীর দিচ্ছে, যাতে মানুষ বাড়ির বাইরে আর বের হতে না পারে। এই অভিযোগে আন্দোলন করেছে মানুষ। পাশে তৃণমূলের স্থানীয় নেতারা থাকলেও বিজেপি ছিল না। একইভাবে দুর্গাপুর স্টেশন সংলগ্ন সিনেমা হল রোড সহ বিভিন্ন জায়গায় ব্যবসায়ীদের উচ্ছেদের নোটিস দিয়েছে রেল। তার বিরুদ্ধে তৃণমূল মিছিল করলেও বিজেপি নেতাদের টিকিও পাওয়া যায়নি।
দুর্গাপুর ২ নম্বর ব্লকের হিন্দি সেলের সভাপতি লালবাবু প্রসাদ বলেন, উচ্ছেদ ও ডিএসপির প্রাচীর দেওয়াকে নিয়ে সবচেয়ে সমস্যায় পড়েছেন হিন্দিভাষী মানুষরা। হিন্দিভাষীদের এতদিন ভোট ব্যাঙ্ক হিসাবে ব্যবহার করেছে বিজেপি। এবার ভোটে তা হয়নি বলেই উড়ে গিয়েছেন ভোটপাখিরা।