দখল হয়ে যাওয়া সরকারি জমি পুনরুদ্ধারে নেমেছে প্রশাসন। পাশাপাশি যেসব জমি সরকারি প্রকল্পের জন্য আগেই চিহ্নিত করা আছে সেখানে ‘সরকারি জমি’ লেখা বোর্ড লাগানো শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার শিলিগুড়ি মহকুমাজুড়ে এমন বোর্ড লাগায় ভূমি ও ভূমি সংস্কার দপ্তর।
মুখ্যমন্ত্রীর কড়া বার্তার পরেও পুরাতন মালদহ শহরের ১২ নম্বর ওয়ার্ডে জলাশয় ভরাটের অভিযোগ উঠেছে। এনিয়ে পুরাতন মালদহ পুরসভার পক্ষ থেকে স্থানীয় প্রশাসনকে লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে।
পাঞ্জিপাড়ায় ৩১ নং জাতীয় সড়কে আবর্জনা ফেললে পাঁচশো টাকা জরিমানা করা হবে। সড়ক পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য পঞ্চায়েত ও ব্লক প্রশাসন এই পদক্ষেপ নিয়েছে।
২০২৪-২০২৫ অর্থবর্ষে মালদহ জেলাতে প্রাণিসম্পদ বিকাশ দপ্তরের উদ্যোগে ৪ লক্ষের বেশি মুরগি এবং হাঁসের ছানা বিলি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যেই জেলার বিভিন্ন ব্লকে পঞ্চায়েত সমিতির সহযোগিতায় উপভোক্তাদের ওই ছানাগুলি বিলি করার কাজ শুরু হয়েছে।
লাঠি হাতে ঘুরছেন গ্রামের বাসিন্দারা। চিতাবাঘের আতঙ্কে তাঁরা কৃষিজমিতে যাচ্ছেন না। অনেকে আবার ভয়ে শিশুদের স্কুলে পাঠাচ্ছেন না। এমনই পরিস্থিতি ময়নাগুড়ির খাগড়াবাড়ি ২ পঞ্চায়েতের বাসিলারডাঙ্গা গ্রামে।
ময়নাগুড়ি ব্লক প্রাণী স্বাস্থ্যকেন্দ্রে প্রায়ই দেখা পাওয়া যায় না চিকিৎসকের। বৃহস্পতিবারও দেখা মিলল না তাঁর। কিন্তু, চিকিৎসকের ঘরে ঘুরছিল ফ্যান, জ্বলছিল আলো। গোরু, ছাগল চিকিৎসা করতে নিয়ে আসা লোকজন বিপাকে পড়ে যায়। চিকিৎসক কোথায়?
ফুটপাত দখলমুক্ত করার পাশাপাশি এবার আলিপুরদুয়ারে জলাভূমিতে বেআইনি নির্মাণ ভাঙার অভিযানে নামল প্রশাসন। বৃহস্পতিবার প্রশাসন শহরের ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের একটি জলাভূমিতে দু’টি বহুতল হোটেলের বেআইনি নির্মাণ আর্থমুভার দিয়ে ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়েছে।
মালদহের চাঁচল-২ ব্লকে গোবিন্দভোগ ধান চাষের এলাকা বৃদ্ধি করতে উদ্যোগী কৃষিদপ্তর। গোবিন্দভোগ ধান চাষ করতে ব্লক কৃষিদপ্তর চাষিদের উৎসাহিত করছে। ব্লক কৃষিদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, ব্লকে প্রায় ১৫০ হেক্টর জমিতে ধান চাষ হয়।
হাতে গোনা দু’একজন বাদে মাটিগাড়া পঞ্চায়েত সমিতির অফিস যেন হানাবাড়ি। ফলে সুষ্ঠু নাগরিক পরিষেবা থেকে বঞ্চিত ব্লকের বাসিন্দারা। কালেভদ্রে দেখা মেলে পঞ্চায়েত সমিতির কর্মাধ্যক্ষদের। এমনই অভিযোগ।
কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
সংবাদদাতা, রাজগঞ্জ: এক কেজি আমের দাম দু’লক্ষ টাকা! এমন এক প্রজাতির আম চাষ হয়েছে রাজগঞ্জের মিলনপল্লিতে। আর এই আম দেখতে প্রচুর মানুষ ভিড় জমাচ্ছেন। যার ফলে আম পাহারা দিতে কালঘাম ছুটছে গাছের মালিকের। এই আমের রং হয় লাল ও বেগুনি। জাপানি এই আমের নাম মিয়াজাকি। যার অর্থ সূর্যের ডিম। এই আম ভারতের বেশকিছু জায়গায় জন্মায়। আম চাষি সুজিত দাস বলেন, এই আম সাধারণত জাপানে পাওয়া যায়। জাপানের মেইজেই রাজবংশের শাসনকালে এই আমের উৎপাদন শুরু হয়েছিল বলে শুনেছি। মাখনের মতো, রসালো শাঁস এবং সুগন্ধির জন্য এই আম বিখ্যাত। এই আমের মিষ্টতার কারণে সুপরিচিত। তবে প্রচুর সূর্যের আলো পড়ে এমন জায়গায় এই মিয়াজাকি আম উৎপাদন হয়। সুজিতবাবু আরও বলেন, এক বছর আগে শিলিগুড়িতে একটি ফলের প্রদর্শনী উৎসবে গিয়ে এই আম দেখি। তারপর অনলাইনে চারটি চারা গাছের অর্ডার করলেও একটি চারা গাছ পেয়েছিলাম। যার দাম পড়েছিল ৫০০০ টাকা। এক বছর আগে আমের গাছটি লাগিয়েছিলাম। এবছর তিনটি আম ফলেছিল। তবে দু’টি আম নষ্ট হয়ে গেলেও এখনও একটি আম রয়েছে যার ওজন প্রায় ৩০০ গ্রাম। এই আম ফলের প্রদর্শনীতে নিয়ে যেতে চাই। প্রদর্শনীতে ভালো দাম পেলে আরও এই আম গাছ লাগানোর ইচ্ছে রয়েছে। নিজস্ব চিত্র
