কর্মপ্রার্থীরা বেশ কিছু সুযোগের সংবাদে আনন্দিত হবেন। বিদ্যার্থীরা পরিশ্রমের সুফল নিশ্চয় পাবে। ভুল সিদ্ধান্ত থেকে ... বিশদ
বীরভূম জেলায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৩০০ ছাড়িয়েছে। তার মধ্যে অধিকাংশ আক্রান্তই রামপুরহাট স্বাস্থ্যজেলা এলাকায়। এই অবস্থায় রামপুরহাট শহরের ব্যস্ততম রাস্তায় পথচলতি অধিকাংশর মুখে মাস্ক নেই। গুটখা, খৈনি খেয়ে ক্রমাগত থুতু ফেলা চলছে চতুর্দিকে। তাই সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কাও বেশি।
উদ্বেগ থেকে শনিবার সকালে মানুষকে সচেতন করতে পৃথকভাবে শহরের রাস্তায় নামেন কৃষিমন্ত্রী আশিস বন্দ্যোপাধ্যায় ও এসডিপিও সৌম্যজিৎ বরুয়া। মাস্ক না ব্যবহার করার জন্য মন্ত্রী নিজের দলের কর্মী থেকে পরিচিতদের ধমক দেন। একইসঙ্গে হাতজোড় করে পথচলতি মানুষ থেকে ব্যবসায়ী, ক্রেতা, টোটো চালককে মাস্ক পরার অনুরোধ করেন। মন্ত্রী বলেন, করোনা হু হু করে বেড়ে চললেও মানুষের মধ্যে মাস্ক না পরার প্রবণতা বেশি। মানুষকে সচেতন করতেই রাস্তায় নামা।
অন্যদিকে শহরের পাঁচমাথা মোড়ে সচেতন করতে নেমে অবাক হয়ে যান এসডিপিও। তিনি দেখেন, অধিকাংশ টোটো ও গাড়ির চালক থেকে যাত্রীর মাস্ক নেই বা গলায় ঝুলছে। কেউ আবার পুলিস দেখে মুখে মাস্ক নিলেন, যা লুকোনো ছিল প্যান্টের পকেটে, লুঙ্গির কোঁচড়ে বা বাইকের ডিকিতে। এমনকী শিশুদের মুখেও মাস্ক পরাননি অভিভাবকরা। তাঁদের ছবি তুলে রেখে কোথাও শেষবারের জন্য সর্তক করে ছেড়ে দেন। কাউকে আবার মাস্ক পরিয়ে সচেতন করেন তিনি। এসডিপিও বলেন, এবার থেকে আর সচেতন নয়। গ্রেপ্তার করে কেস দেওয়া হবে।