কর্মপ্রার্থীরা বেশ কিছু সুযোগের সংবাদে আনন্দিত হবেন। বিদ্যার্থীরা পরিশ্রমের সুফল নিশ্চয় পাবে। ভুল সিদ্ধান্ত থেকে ... বিশদ
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, আমলাশোলে ৭৮টি পরিবার রয়েছে। তার মধ্যে এদিন ২১ টি পরিবারের হাতে চারাগাছ তুলে দেওয়া হয়। এই গাছগুলির তিন বছর পর্যন্ত সরকারিভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করা হবে। গাছগুলির পরিচর্যা করবেন উপভোক্তারা। তাঁদের ১০০ দিনের কাজের মাধ্যমে টাকা দেওয়া হবে। গাছগুলির জন্য প্রয়োজনীয় সার, কীটনাশক দেবে প্রশাসন। গাছগুলির পরিচর্যার জন্য উপভোক্তাদের উদ্যানপালন দপ্তর প্রশিক্ষণ দেবে। তিন বছর পর ওই গাছগুলির মালিক হবেন উপভোক্তারা। এই গাছগুলিতে দু’ থেকে তিন বছরের মাধ্যমে ফলন হবে।
জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বেলপাহাড়ি ব্লক প্রশাসন ও বাঁশপাহাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের সহযোগিতায় এই প্রকল্প এদিন আমলাশোলে চালু হল। এদিন ২১টি পরিবারকে আম্রপালি, মিষ্টি লেবু, হিমসাগর, পেয়ারা, আপেল কুলগাছ, কাঁঠাল ইত্যাদি গাছের চারা তুলে দেওয়া হয়। আগামী দিনে ৭৮টি পরিবারের বাড়িতেই ‘পুষ্টি বাগান’ তৈরি করা হবে।
জেলাশাসক আয়েষা রানি এ বলেন, গাছগুলিকে সন্তানের মতো লালন-পালন করে উপভোক্তাদের বড় করে তুলতে হবে। গাছে কোনও রোগ ধরলে সহায়তা করা হবে। এই ফলের গাছ থেকে উপভোক্তাদের বিকল্প আয় হবে। পাশাপাশি এখানে মাশরুমের জন্য ট্রেনিং দেওয়া হবে। প্রত্যেকের বাড়িতে কিচেন গার্ডেন তৈরির লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, এদিনই বেলপাহাড়ির তেলিঘানা ও শুশনিজুবি গ্রামের বাসিন্দাদের হাতে চাল ও ডাল তুলে দেন জেলাশাসক।