কর্মপ্রার্থীরা বেশ কিছু সুযোগের সংবাদে আনন্দিত হবেন। বিদ্যার্থীরা পরিশ্রমের সুফল নিশ্চয় পাবে। ভুল সিদ্ধান্ত থেকে ... বিশদ
ছাত্রের পরিবার ও পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ছাত্রটি নবাব বাহাদুর ইনস্টিটিউটের ছাত্র ছিল। গত ২৯ জুন সন্ধ্যা ৬টা নাগাদ বাড়ি থেকে বেরিয়ে স্থানীয় ক্লাবে যায় সে। রাত ৮টা নাগাদ একটি ফোন পেয়ে ক্লাব থেকে বেরিয়ে যায়। রাত ৯টা নাগাদ চক হাজারদুয়ারি এলাকার একটি দোকানে শেষবারের মতো দেখা গিয়েছিল তাকে। কিন্তু সে বাড়ি ফেরেনি। সারারাত ধরে খোঁজাখুঁজি করেও হদিশ না মেলায় পরদিন পরিবারের পক্ষ থেকে মুর্শিদাবাদ থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করা হয়। তিনদিন পর গত ১ জুলাই বহরমপুরের শক্তিপুর এলাকার ভাগীরথীর ঘাট থেকে দেবজ্যোতির মৃতদেহ উদ্ধার হয়। কিন্তু দেহ ফুলে ওঠায় তার বয়স বোঝা যাইনি। ফলে দেহ শনাক্তও হয়নি। মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে দেহ রেখে দেওয়া হয়।
বৃহস্পতিবার এক পরিচিতের কাছ থেকে মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনা জানার পরই বহরমপুর থানায় যোগাযোগ করেন মৃতের বাবা ক্ষিতীশ মুখোপাধ্যায়। হাসপাতালের মর্গে গিয়ে মৃতদেহ শনাক্ত করার পর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দাখিল করলে মৃতদেহ পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়। মৃত ছাত্রের বাবা বলেন, ছেলে প্রতিদিন রাত ৯টার মধ্যে বাড়ি ফিরে আসত। ওইদিন না ফেরায় চিন্তায় পড়ি। মোবাইল বন্ধ ছিল। ছেলেকে খুন করা হয়েছে। পুলিস সঠিকভাবে তদন্ত করে শাস্তি দিক। মুর্শিদাবাদ থানার পুলিস জানিয়েছে, লিখিত অভিযোগ হয়েছে। তদন্ত চলছে।