কর্মপ্রার্থীরা বেশ কিছু সুযোগের সংবাদে আনন্দিত হবেন। বিদ্যার্থীরা পরিশ্রমের সুফল নিশ্চয় পাবে। ভুল সিদ্ধান্ত থেকে ... বিশদ
উপপ্রধান বলেন, দলীয় কর্মসূচি শেষ করে রাত সাড়ে ১০টা নাগাদ কর্মীদের নিয়ে বাড়ি ফিরছিলাম। হঠাৎ বৃষ্টি নেমে যাওয়ায় মাঝপথে আটকে যাই। এরপর কাঁচা রাস্তার পরিবর্তে পাকা রাস্তা দিয়ে ফিরব বলে আমতলা হয়ে আসছিলাম। সেই সময় হঠাৎই আমাদের পথ আটকায় পঞ্চায়েত সমিতির বন ও ভূমি কর্মাধ্যক্ষ তৃণমূলের শেখ আলি হোসেন ও তার দলবল। আমি গাড়ি থেকে নামতেই ওরা তেড়ে এসে মারধর শুরু করে। ওরা হামলার ছক আগে থেকেই করে রেখেছিল। বাধ্য হয়ে আমার দেহরক্ষী চার রাউন্ড ব্ল্যাঙ্ক ফায়ার করে। মারধরে আমার পায়ে আঘাত লেগেছে। আমাকে বাঁচাতে গিয়ে দেহরক্ষীরও হাতে আঘাত লাগে। বিষয়টি আমি দলীয় নেতৃত্বকে জানিয়েছি।
যদিও পঞ্চায়েত সমিতির কর্মাধ্যক্ষ পাল্টা অভিযোগ করে বলেন, রাতে দুষ্কৃতীদের সঙ্গে নিয়ে উপপ্রধান এলাকায় অশান্তি করতে জমায়েত হয়েছিল। খবর পেয়ে বাইরে বের হলে ওরা বাঁশ, লাঠি দিয়ে আমাকে ব্যাপক মারধর করেছে। আমার ভাই ওদের বাধা দিতে গেলে, তাকেও মারধর করা হয়েছে। উপপ্রধান নিজে একটি রিভলভার বের করে আমাকে লক্ষ্য করে গুলি চালিয়েছে। বিষয়টি নিয়ে ব্লকের তৃণমূল সভাপতি অভিজিৎ বাগ বলেন, ঘটনাটি আমার নজরে এসেছে। দু’পক্ষকে ডেকে আলোচনার মাধ্যমে নিজেদের সমস্যা মিটিয়ে নেওয়া হবে।