বিদ্যার্থীরা শুভ ফল লাভ করবে। মাঝে মাঝে হঠকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করায় ক্ষতি হতে পারে। নতুন ... বিশদ
নারায়ণগড়ের তৃণমূলের ব্লক সভাপতি মিহির চন্দ বলেন, ‘দিদিকে বলো’ কর্মসূচিতে গ্রামে গিয়ে বাসিন্দাদের নানা দাবির মুখোমুখি হতে হচ্ছে। তার মধ্যে প্রধান দাবি, কর্মসংস্থান। সকলের একটাই কথা, কর্মসংস্থানের কোনও ব্যবস্থা হবে না? প্রশান্ত কিশোরের কর্মীরাও ফোন করে জানতে চাইছেন, বাসিন্দারা কী বলছেন। তাঁরা কী চাইছেন। আমরা সেই কথাই জানিয়ে দিচ্ছি।
ঘনঘন ফোন বাজছে এই এলাকার বিধায়ক প্রদ্যোৎ ঘোষেরও। তিনি বলেন, কোন এলাকায় গিয়েছি, কাদের সঙ্গে কথা বলেছি, তাঁরা কী বলছেন, ফোনে এসব জানতে চাওয়া হচ্ছে। এককথায় বলা যায় ‘দিদিকে বলো’ কর্মসূচির আপডেট দিতে হচ্ছে সংস্থাকে। বারবার ফোন আসছে দাঁতনের বিধায়ক বিক্রম প্রধানের কাছেও। তিনি বলেন, এলাকায় গিয়েছি কি না, বাসিন্দারা কী বলছেন, তাঁরা কী চাইছেন, এসব জানতে চাইছেন প্রশান্ত কিশোরের কর্মীরা। আমাকে তো এখনও কোন গ্রামে যেতে হবে, কার কার সঙ্গে কথা বলতে হবে, তা জানানো হয়নি। তবুও আমি নিজের মতো করে একটি গ্রামে গিয়েছি। ওঁরা বলেছেন, খুব তাড়াতাড়ি আমাকে কোন গ্রামে যেতে হবে, তা জানিয়ে দেওয়া হবে। যে গ্রামে গিয়েছি সেখানে বাসিন্দারা বিভিন্ন ভাতা নিয়ে তাঁদের ক্ষোভের কথা জানিয়েছেন। কর্মসংস্থানের কথা বলেছেন। সংস্থার কর্মীদের তা জানিয়েছি। তবে অনেক বিষয়ে আমরা বাসিন্দাদের উত্তর দিতে পারছি না।
মন্ত্রী সৌমেন মহাপাত্র অসুস্থ। তাই এলাকার নেতাদের কাছে ফোন করে কর্মসূচি কেমন হচ্ছে, তা জানতে চাওয়া হচ্ছে। খড়্গপুর-২ ব্লকের সভাপতি তৃষিত মাইতি বলেন, এলাকায় যাওয়া হচ্ছে কি না, বাসিন্দারা কী বলছেন, ফোন করে এসবই জানতে চাওয়া হচ্ছে। ঘনঘন ফোন আসছে সবংয়ের বিধায়ক গীতারানি ভুঁইয়ার প্রতিনিধি দুলাল দে’র কাছেও। সংস্থার কর্মীরা ফোন করে বারবার কর্মসূচি সম্পর্কে জানতে চাইছেন। বিধায়ক কোথায় আছেন, গ্রামে গিয়েছিলেন কি না, কাদের সঙ্গে যোগাযোগ করলেন, বাসিন্দারা কী বলছেন, তাঁদের কী দাবি, এসবই জানতে চাওয়া হচ্ছে। দুলালবাবু বলেন, যত দূর কাজ হয়েছে, সেই রিপোর্ট দেওয়া হচ্ছে।