আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
সাংসদ বলেন, ৩০ সেপ্টেম্বর প্রস্তুতি বৈঠক রয়েছে। সিতাই বিধানসভার উপনির্বাচনকে ঘিরে এই সভা। দলের জেলা সভাপতি সহ এই বিধানসভার সমস্ত জনপ্রতিনিধি ও দলীয় কার্যকর্তারা উপস্থিত থাকবেন।
এবারে লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূলের প্রার্থী হয়েছিলেন সিতাইয়ের বিধায়ক জগদীশবাবু। লোকসভায় তিনি জয়ী হওয়ায় সিতাই বিধানসভা আসন থেকে ইস্তফা দেন। সেই ফাঁকা আসনেই এবারে উপনির্বাচন হওয়ার কথা। মহারাষ্ট্রের ভোটের সঙ্গে রাজ্যের সিতাই সহ ছয় বিধানসভাতেও ভোটের সম্ভাবনা রয়েছে। অক্টোবর মাসেই নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা হতে পারে বলে জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব সূত্রে জানা গিয়েছে। তাই নির্বাচন ঘোষণার আগেই প্রস্তুতি বৈঠক ডাকল তৃণমূল।
রাজ্যের শাসক দল সূত্রে জানা গিয়েছে, সিতাই বরাবরই তাদের শক্তঘাঁটি। একাধিকবার জগদীশচন্দ্র বর্মা বসুনিয়া এই আসন থেকে জয়ী হয়েছেন। এবারের লোকসভা নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি ভোটে তৃণমূল এগিয়েছিল এই বিধানসভায়। উপনির্বাচনে জয়ের ধারা বজায় থাকবে বলে আশাবাদী তারা। তবে রেকর্ড স্থাপন করতে চাইছেন দলের কর্মীরা। সেই লক্ষ্যে বৈঠক হবে সিতাইতে।
এই বিধানসভায় সকলেই গ্রামীণ ভোটার। সিতাই ব্লকের পাঁচটি গ্রাম পঞ্চায়েত ও দিনহাটা-১ ব্লকের ১২টি পঞ্চায়েতের ভোটাররা প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করেন। পঞ্চায়েত ভোটে ভেটাগুড়ি ও মাতালহাট তৃণমূলের হাতছাড়া হয়েছিল। বাকিগুলিতে জয়ী হয়েছে তারা। লোকসভা নির্বাচনের পরে ওই দুই গ্রাম পঞ্চায়েতের অধিকাংশ সদস্যই তৃণমূলে যোগদান করেন। একাধিক গ্রাম পঞ্চায়েত বিরোধীশূন্য রয়েছে। এইরকম শক্তিশালী সাংগঠনিক বিধানসভায় উপনির্বাচনে রেকর্ড স্থাপনের পরিকল্পনা করছে তৃণমূল।