আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
সংগঠনের সম্পাদক শুভ্রজিৎ দাস রায় বলেন, মালতীর এই সাফল্যে আমরা গর্বিত। এর আগে শালুগাড়ার মেয়ে কণিকা বর্মন জাতীয়স্তরে রেফারি হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। তার বছর দশেক বাদে জলপাইগুড়ি ধূপগুড়ির গোঁসাইয়েরহাটের মেয়ে মালতী এই সুযোগ পেলেন। আগামী দিনে সন্তোষ ট্রফি, আঞ্চলিকস্তরের ম্যাচ ছাড়াও আইলিগে রেফারিংয়ের সুযোগ পেতে পারেন মালতী। শুভ্রজিৎবাবুর আশা, যেহেতু মালতীর এখন বয়স মাত্র ২২ বছর। তাই রেফারিংয়ের আরও উচ্চপর্যায়ে পৌঁছনোর সুযোগ পেতে পারেন তিনি।
ফুটবল পরিচালনার ময়দানে রেফারি হিসেবে অনেক সাফল্য রয়েছে এই জেলার। যা হয়তো, ফুটবল মাঠের বাইরে অনেকের অজানা। জাতীয় ও রাজ্যস্তরে জেলার অন্তত ১৮ জন রেফারি আছেন, যাঁরা লাগাতার জলপাইগুড়ির নাম উজ্জ্বল করছেন। কিছুদিন আগে রাজ্যস্তরে কন্যাশ্রী কাপের ওপেনিং ম্যাচও পরিচালনা করেন জলপাইগুড়ি জেলার মেয়ে মালতী। ধূপগুড়ির বাসিন্দা মালতী বলেন, ফুটবলের প্রতি নেশা এতটাই ছিল যে, খেলা ছাড়লেও ফুটবলের মাঠ ছাড়িনি। নেশার টানেই রেফারি হওয়ার পথে হেঁটেছি। সম্প্রতি ইন্ডিয়ান ফুটবল ফেডারেশনের পঞ্চমস্তরের একটি পরীক্ষা হয়। যেখানে শারীরিক সক্ষমতা, থিওরি, প্র্যাকটিক্যাল, মৌখিক পরীক্ষা হয়। তাতে উত্তীর্ণ হতে পেরে আমি খুব খুশি। এখন অপেক্ষা পরবর্তী পর্যায়ে ম্যাচ পরিচালনার জন্য।
এদিকে, মালতীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ জেলা ক্রীড়া সংস্থার সচিব কুমার দত্ত। তিনি বলেন, মালতী যেভাবে পরিশ্রম করে ফুটবলের মাঠ কামড়ে পড়ে আছেন, তাতে ওঁকে দেখে নতুন প্রজন্ম এগিয়ে যাবে। বিশেষ করে মেয়েরা আরও এগবে। নিজস্ব চিত্র