আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
প্রতিবছর বর্ষায় নাগর নদীতে জলস্তর বেড়ে যায়। পাড় ভেঙে নদী ক্রমশ গ্রামের দিকে এগোতে থাকে। গ্রামের আনাচে কানাচে জল ঢুকে পড়ে। সেই সময় কয়েকশো পরিবারকে ভিটেমাটি ছেড়ে অন্যত্র আশ্রয় নিতে হয়। কেউ আশ্রয় নেন সরকারি স্কুলে, কেউ ফাঁকা মাঠে তাবু টাঙিয়ে বিপদ কাটার অপেক্ষা করেন। এবারও বর্ষায় নদীর জলস্তর বাড়তে শুরু করেছে। তার জেরে নাগরের তীরবর্তী গ্রামের মানুষ আতঙ্কে রয়েছেন।
আব্দুল কালাম নামে এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, ভাঙন রোধের কাজ শুরু হলেও তা এখনও শেষ হয়নি। কাজ দ্রুত শেষ না হলে এবছরও নদী অনেকের ভিটেমাটি নিয়ে চলে যাবে। নদী ভাঙন রেধে সময়মতো পাড় বাঁধাই না হলে চরম বিপদ হবে। গ্রামবাসীরা বলছেন, বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হলে কোথায় আশ্রয় নেবেন, সেই চিন্তায় তারা আতঙ্কিত। অথচ, পাড় বাঁধ দেওয়া হলে সাধারণ মানুষ সেই আতঙ্ক থেকে কিছুটা মুক্ত হবেন।
এই ব্যাপারে আলতাপুর-১ গ্ৰাম পঞ্চায়েতের প্রধান আমেনা খাতুন বলেন, পূর্ব রাঘবপুর গ্ৰামে ৩০০ মিটার নদীর বাঁধ তৈরির কাজ চলছে। ইতিমধ্যে নদীর জলস্তর বাড়াতে শুরু করেছে। ঠিকাদার সংস্থাকে দ্রুত কাজ করতে বলা হয়েছে। নাগর নদীর তীরে গ্রামের পরিস্থিতির দিকে করণদিঘি ব্লক প্রশাসন নজর রাখছে।