আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
আশ্রমপাড়ার দিশারী সঙ্ঘের সামনের রাস্তার পাশে কোনও ড্রেন নেই। ফলে ওই এলাকায় সামন্য বৃষ্টি হলেই জল দাঁড়িয়ে থাকে। বর্ষার সময় লাগাতার বৃষ্টি হলে রাস্তার নোংরা জল বাড়ির ভিতরে পর্যন্ত ঢুকে যায়। এই অব্যবস্থা দীর্ঘ দিন থেকেই চলছে। রাস্তার জল বাড়িতে ঢোকা বন্ধ করার জন্য বাসিন্দারা নিজ নিজ বাড়ির গেটের সামনে ইট-সিমেন্ট দিয়ে কিছুটা উঁচু করেছেন। কিন্তু লাগাতার বৃষ্টি হলে তাতেও কাজ হয় না।
স্থানীয় বাসিন্দা শঙ্খদীপ বাগচি বলেন, ড্রেন না থাকায় জল রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকে। রাস্তা দিয়ে হেঁটে চলাচল করা যায় না। লাগাতার বৃষ্টি হলে সমস্যা আরও বাড়ে। স্থানীয় কাউন্সিলার থেকে পুর কর্তৃপক্ষকে সমস্যার কথা জানান হয়েছে। কিন্তু আজ পর্যন্ত সমাধান হয়নি।
গোয়ালপাড়া থেকে মেলামাঠ যাওয়ার রাস্তার পাশেও ড্রেন নেই। রাস্তার দুই পাশেই বাসিন্দাদের বাড়ির সীমানা প্রাচীর। ফলে জল বের হতে পারে না। সামান্য বৃষ্টি হলেও রাস্তায় জল দাঁড়িয়ে থাকছে। এতে ওই রাস্তা দিয়ে হেঁটে চলাচল করা খুবই মুশকিল হয়ে পড়েছে। এছাড়াও রেল স্টেশন সংলগ্ন মেলামাঠের একাংশেও রাস্তায় জল দাঁড়িয়ে থাকে। শহরের অপ্সরা মোড় সংলগ্ন ছোট গোলা রোডে নিকাশি নালা আছে। কিন্তু তারপরেও সামান্য বৃষ্টি হলে রাস্তার উপর হাঁটু জল দাঁড়িয়ে থাকে। পুর বাস টার্মিনাসের পিছনের পাড়ার রাস্তাতেও বৃষ্টির পর দীর্ঘক্ষণ জল জমে থাকছে।
ইসলামপুর পুরসভার চেয়ারম্যান কানাইয়ালাল আগরওয়াল বলেন, ওই এলাকাগুলি লো ল্যান্ড। ফলে সেখানে ড্রেন করা হলেও জল বের হবে না। প্রতিবার বর্ষাতেই নিচু এলাকার বাসিন্দাদের সমস্যা হয়। তারপরও দেখছি কী করা যায়। নিজস্ব চিত্র।