সৃজনশীল কর্মে উন্নতি ও প্রশংসালাভ। অপ্রয়োজনীয় ব্যয় যোগ। আধ্যাত্মিক ভাবের বৃদ্ধি ও আত্মিক তৃপ্তি। ... বিশদ
বিরোধীরা অবশ্য চেয়ারম্যানের এই দাবি মানতে নারাজ। তাদের বক্তব্য, বালুরঘাট শহরে লোকসভা নির্বাচনে পিছিয়ে পড়ায় প্রতিহিংসামূলক রাজনীতি করছে তৃণমূল। প্রতিবাদে শনিবার থেকে আন্দোলন নামতে চলেছে আরএসপি। বিজেপির পক্ষ থেকেও মঙ্গলবার বিক্ষোভ দেখানো হবে।
পুরসভার চেয়ারম্যান অশোক মিত্র বলেন, নদীতে জল বেড়ে যাওয়ায় ট্রিটমেন্ট প্লান্টে জলের সঙ্গে বালি চলে যাচ্ছে। পরিশুদ্ধ করতে ফিটকিরি, ক্লোরিন বেশি দেওয়া হচ্ছে। একারণে জলের রং বদলে যাচ্ছে। তবে আমাদের বিশেষজ্ঞরা পরীক্ষা করে দেখেছেন, এই জল পুরোপুরি নিরাপদ। বিজেপি ও আরএসপি মিথ্যে বলে মানুষকে ভয় দেখাচ্ছে। আমরা প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাসী নই। মিথ্যাচারিতার জন্য আরএসপির ভোট শূন্যে ঠেকতে বসেছে। বালুরঘাটে প্রতিদিন ট্রেন দেরি করে আসছে। তাহলে কি বিজেপি কম ভোট পাওয়ায় হিংসে করে ট্রেন দেরিতে চালাচ্ছে?
বিজেপির টাউন মণ্ডল সভাপতি সমীর প্রসাদ দত্ত পাল্টা বলেন, গঙ্গারামপুরে তৃণমূল হেরে যাওয়ায় সেখানে জল ও আলো বন্ধ করে দিয়েছিল। আমরা ভেবেছিলাম, বালুরঘাটের তৃণমূল নেতারা অন্তত সেরকম কিছু করবেন না। কিন্তু এখানেও হিংসা করে ঘোলা জল দেওয়া হচ্ছে বাড়ি বাড়ি। তাই আমরা মঙ্গলবার আন্দোলনে নামছি।
একই বক্তব্য আরএসপির প্রাক্তন চেয়ারপার্সন সুচেতা বিশ্বাসের। তাঁর মন্তব্য, জলে কচুরিপানার শিকড় পাওয়া যাচ্ছে। এই জল মানুষ কীভাবে খাবে? ট্রিটমেন্ট প্লান্ট সংস্কার করা হয় না। গঙ্গারামপুরে ঘোলা জলের পিছনে আমরা রাজনীতি দেখছি। মানুষের পাশে দাঁড়াতে শনিবার থেকে আন্দোলনে নামব।