আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
ওপার বাংলায় নতুন সরকারের বয়স সদ্য একমাস পেরিয়েছে। যদিও পরিস্থিতির সেভাবে উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়নি বলেই মত তথ্যাভিজ্ঞ মহলের। সরকার বদল হলেও নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বিশেষ কমেনি। ভারতে রপ্তানি বন্ধ হলেও দাম কমেনি ইলিশের। উন্নতি হয়নি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিরও। বরং একাধিক পোশাক কারখায় চলছে হিংসাত্মক বিক্ষোভ।
এই সরকারের উপর থেকে কি সাধারণ মানুষ আস্থা হারাচ্ছেন? তেমনই ইঙ্গিত মিলল প্রথম সারির এক সংবাদ মাধ্যমের সমীক্ষায়। যেখানে জানতে চাওয়া হয়েছিল, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম এক মাসে নেওয়া উদ্যোগ ও কার্যক্রমে আপনি কি সন্তুষ্ট?’ এই অনলাইন সমীক্ষায় ভোট পড়েছে প্রায় এক লক্ষ। তার মধ্যে প্রায় ৫২ শতাংশের বেশি মানুষ জানিয়েছেন যে, তাঁরা সন্তুষ্ট নন। সন্তুষ্ট প্রায় ৪২ শতাংশ।
হাসিনা সরকারের পতনের পরে নতুন খাতে বইছে ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্ক। দিনকয়েক আগে পিটিআইকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়া ও তিস্তা জলবণ্টন নিয়ে কড়া সুর শোনা গিয়েছিল মহম্মদ ইউনুসের গলায়। কিন্তু ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখা ছাড়া যে তাঁদের কোনও গতি নেই, এবার তা সরাসরি স্বীকার করে নিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান। তিনি বলেন, ‘ভারত আমাদের প্রতিবেশী। আমাদের একমাত্র প্রতিবেশীও বলা যায়। ফলে তাদের সঙ্গে আমাদের সবচেয়ে ভালো সম্পর্ক হওয়া উচিত এবং তাই হবে। এছাড়া আমাদের গতি নেই, তাদেরও গতি নেই। দুই দেশের মধ্যে বৈরি সম্পর্ক রেখে কেউ লাভবান হবে না।’