আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
পাকিস্তানের ধর্মদ্রোহ আইন নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই বিতর্ক চলছে। নিয়ম অনুযায়ী, ধর্মদ্রোহের অভিযোগ প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড হতে পারে। এখন পর্যন্ত অবশ্য মৃত্যুদণ্ডের সাজা কার্যকর করেনি পাক প্রশাসন। জানা গিয়েছে, বুধবার সৈয়দকে গ্রেপ্তার করার পরেই থানা ঘেরাও করে ক্ষিপ্ত জনতা। অভিযুক্তকে তাঁদের হাতে তুলে দেওয়ার দাবি জানাতে থাকেন তাঁরা। আচমকা থানা লক্ষ্য করে গ্রেনেড ছোড়ে এক বক্তি। অভিযুক্তের শাস্তির দাবিতে পথ অবরোধ পর্যন্ত করেন স্থানীয়রা। পরে পুলিসি হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
প্রসঙ্গত, গত কয়েক বছরে পাকিস্তানে ধর্মদ্রোহে অভিযুক্তদের উপর হামলার একাধিক ঘটনা সামনে এসেছে। গত বছর পূর্ব পাঞ্জাব প্রদেশের গির্জা এবং খ্রিস্টানদের বাড়িতে হামলা চালিয়েছিল ক্ষিপ্ত জনতা। অন্যদিকে, জুন মাসে মাদিয়ানে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা করে স্থানীয়রা।