আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
এসবের মাঝেই বৃহস্পতিবার বিধানসভায় নতুন করে চিঠি পাঠালেন রাজ্যপাল। তবে তা শপথ গ্রহণ নিয়ে নয়। বিধানসভায় সবচেয়ে প্রবীণ এবং নবীন বিধায়কের নাম জানতে চেয়ে রাজ্যপাল চিঠি দিয়েছেন বলেই সূত্রের খবর। তফসিলি জাতি এবং উপজাতির বিধায়কদের মধ্যেও কে সবচেয়ে প্রবীণ এবং নবীন, তাও জানতে চাওয়া হয়েছে রাজভবনের তরফে। প্রবীণ এবং নবীন মহিলা বিধায়কদের নামও জানতে চাওয়া হয়েছে।
হঠাৎ কেন এই তথ্য চাওয়া হল, তা নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে। বিষয়টি জানানো হয়েছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। পরিষদীয় মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়ের মতে, শপথগ্রহণ প্রক্রিয়া গুলিয়ে দিতেই রাজ্যোলের এই তথ্য তলব। প্রশাসনিক মহলের প্রশ্ন, তাহলে কি এঁদের মধ্যে কাউকে নবনির্বাচিত সদস্যদের শপথগ্রহণের জন্য মনোনীত করতে চান রাজ্যপাল?
এদিন নবান্নেও চিঠি পাঠিয়েছেন রাজ্যপাল। মুখ্যমন্ত্রী তথা রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আইনশৃঙ্খলার বিষয়ে আরও বেশি করে নজর দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি। আবার বিতর্ক উস্কে দিয়ে বৃহস্পতিবার রাজ্যের প্রতিষ্ঠা দিবস পালন হয়েছে রাজভবনে। ভার্চুয়াল মাধ্যমেই রাজ্যবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বোস। বাজানো হয় ‘বাংলার মাটি বাংলার জল’। প্রসঙ্গত, রাজ্য সরকার অবশ্য ১ বৈশাখেই ‘বাংলা দিবস’ পালন করে।