জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ
নরেন্দ্র মোদি এবার দুর্বল। একা সরকার গড়ার ম্যাজিক সংখ্যা পাননি। তাই টিডিপি এবং জেডিইউয়ের সহায়তায় এনডিএ সরকার গড়লেও সংসদে মোদিকে কোণঠাসা করার রাস্তায় কীভাবে এগনো হবে, তা নিয়ে উভয়ের মধ্যে আলোচনা হয়েছে বলেই জানা গিয়েছে। এ ব্যাপারে তৃণমূলের যেকোনও উদ্যোগের পাশে থাকার কথা জানিয়েছেন পাওয়ার এবং উদ্ধব।
মঙ্গলবার মুম্বইতে পৌঁছেই শারদ পাওয়ারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তৃণমূলের তিন এমপি। উপস্থিত ছিলেন শারদ কন্যা সুপ্রিয়া সুলেও। একইভাবে বিকালে সাক্ষাৎ উদ্ধব থ্যাকারের সঙ্গে। উভয়ের সঙ্গেই দীর্ঘক্ষণ রাজনৈতিক আলোচনা হয়েছে। সংসদ থেকে সড়ক, বিজেপি বিরোধী আঞ্চলিক দলগুলির মধ্যে যাতে সমন্বয় আরও বাড়ানো যায়, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তৃণমূল এমপিদের উদ্ধব বলেছেন, মমতাদিদির মতো লড়াকু নেত্রী গোটা দেশে একজনও নেই। তাঁকে আমার কুর্নিশ। তাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যদি কোনও ইস্যুতে সরব হন, সেখানে সমর্থনে পাশে থাকবে তাঁর শিবসেনা।
তৃণমূলের তিন এমপি মূলত মুম্বই গিয়েছিলেন বান্দ্রা কুরলা কমপ্লেক্সে সেবি (সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ বোর্ড অব ইন্ডিয়া)র সদর দপ্তরে বিক্ষোভ দেখাতে। গোড়ায় অবশ্য সেবি প্রধান মাধবী পুরি বুচের সঙ্গে দেখা করাই ছিল উদ্দেশ্য। সেই মতো কয়েকদিন আগেই সেবি প্রধানকে চিঠি দেন তৃণমূলের রাজ্যসভার দলনেতা ডেরেক ও’ব্রায়েন। তা সত্ত্বেও সেবি প্রধান এদিন তৃণমূল প্রতিনিধিদের সঙ্গে দেখা করেননি। পরিবর্তে অন্য চার আধিকারিকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তৃণমূলের তিন সাংসদ, এনসিপির অরবিন্দ সাওয়ান্ত এবং বিদ্যা চ্যবন।