আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
মুখ্যমন্ত্রী কোচবিহারে আসায় সোমবার রাত থেকেই পুলিস, প্রশাসন ও দলীয় নেতৃত্বের মধ্যে ব্যস্ততা ছিল চরমে। এদিন সকাল থেকে মদনমোহন মন্দির চত্বরে ছিল কড়া নিরাপত্তা। ১২টা নাগাদ মন্দিরে পৌঁছন মুখ্যমন্ত্রী। সেসময় মন্দিরের সামনে রাস্তার দু’ধারে ছিল প্রচুর উৎসাহী মানুষের ভিড়। ক্রীড়ামন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস, কোচবিহারের নব নির্বাচিত সাংসদ জগদীশচন্দ্র বর্মা বসুনিয়া, জেলা তৃণমূলের সভাপতি অভিজিৎ দে ভৌমিক, উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী উদয়ন গুহ, কোচবিহার পুরসভার চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ ঘোষ, আব্দুল জলিল আহমেদ, পার্থপ্রতিম রায় সহ জেলার তৃণমূল নেতৃত্ব মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন।
পুজো দেওয়ার পর মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমি মা মাটি মানুষকে ধন্যবাদ জানিয়ে তাঁদের শুভাকাঙ্খী হয়ে সকলের শুভকামনা করে পুজো দিয়েছি। যাতে সবাই শান্তিতে থাকেন, ভালো থাকেন, সেই কামনা করেছি। মদনমোহন মন্দিরে আমি প্রায়ই আসি। সময় থাকলে শিবযজ্ঞ মন্দিরে একবার যেতাম। আমি সমস্ত জাতি ধর্ম, সম্প্রদায়, সেবাইত, মা, বোন সকলের জন্য পুজো দিলাম। আমার গোত্র একটাই, মা মাটি মানুষ গোত্র। কোচবিহারের মানুষ আমাকে সারা বাংলার মতো হাত তুলে আর্শীবাদ, দোয়া দিয়েছেন। সেজন্য কৃতজ্ঞতা জানাতে আমার কোচবিহারে আসা।’
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘মদনমোহন মন্দিরের ট্রাস্টির চেয়ারম্যান জেলাশাসক। তিনিই দেখাশোনা করেন। আশাকরি গেস্ট হাউসের কাজ হচ্ছে। হেরিটেজ টাউনের কাজ ভোটের জন্য তিনমাস বন্ধ ছিল। সেই কাজ আবার শুরু হবে। নবদ্বীপ ও কোচবিহারে হেরিটেজ টাউন হয়েছে। আমি চাই, অসমাপ্ত কাজগুলি ভালো করে হোক।’