মাঝেমধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। গবেষণায় আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
বাসের মতো এই মোবাইল কন্ট্রোল রুম ভ্যানে (এমসিআরভি) অত্যাধুনিক ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন সিস্টেম, রিমোট কন্ট্রোল নিয়ন্ত্রিত ৩৬০ ডিগ্রি এলইডি আলোর ব্যবস্থা আছে। ঘটনাস্থল পর্বক্ষেণের জন্য রেকর্ডিং যুক্ত ক্যামেরা আছে। বড় অগ্নিকাণ্ডে অস্থায়ী কন্ট্রোলরুম হিসেবে কাজ করবে এটি। এখানে জেনারেটর রয়েছে। যা আপৎকালীন বিদ্যুৎ দিতে সাহায্য করবে। যেখানে বিদ্যুৎ নেই সেখানে কাজে আসবে। এখানে আছে কনফারেন্স রুম। যেখানে গোপনীয় পরিকল্পনা, নকশার জন্য মিটিং করা যাবে। গুগল ম্যাপ পরিষেবা সহ স্মার্ট টিভি, চলমান ট্র্যাফিক, জলাশয় শনাক্তকরণ করা যাবে এখান থেকে। বায়ো টয়লেট আছে। ক্লান্ত দমকলকর্মীদের বিশ্রামের ব্যবস্থা আছে।
নতুন এই ওয়াটার ব্রাউজারগুলিতে ১৪০০০ লিটার জলধারণের ক্ষমতাসম্পন্ন ট্যাঙ্ক আছে। যাতে হাই ও লো প্রেশারের পাম্প আছে। এই গাড়িগুলিকে ফোম জেনারেটর হিসেবেও ব্যবহার করা যায়। ৫ টন লিফটিং ক্ষমতা সম্পন্ন ব্রেকডাউন গাড়িগুলি দুর্ঘটনাস্থল থেকে অন্য গাড়িকে টেনে আনতে পারবে। এগুলি কেনার জন্য সব মিলিয়ে রাজ্য সরকারের ৭ কোটি ৩৮ লক্ষ ১১ হাজার ৫৩৭ টাকা খরচ হয়েছে।
এদিন সুজিত বসু জানান, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কিছু দিন আগে জানিয়েছেন, দমকল ফি, লাইসেন্স সরলীকরণ করা হয়েছে। উল্লেখ্য, বক্সিরহাট দমকল কেন্দ্রটি তৈরি করতে সরকারের ৩ কোটি ১৫ লক্ষ ৫০ হাজার ৫৯০ টাকা খরচ করা হয়েছে। পূজালি দমকল কেন্দ্রটি পিপিপি মডেলে তৈরি হয়েছে। এটি নির্মাণ করেছে সিইএসসি। গাড়ি, অন্যান্য সরঞ্জাম ও কর্মচারী দিয়েছে দমকল দপ্তর। গোয়ালপোখর দমকল কেন্দ্রের জন্য ৪ কোটি ৮১ লক্ষ ৪০ হাজার ৩৩৯ টাকা সরকার খরচ করেছে। সাঁইথিয়া দমকল কেন্দ্রের জন্য সরকার ৩ কোটি ০৫ লক্ষ ১২ হাজার ৫৭৫ টাকা খরচ করেছে। এই অনুষ্ঠানে ছিলেন দমকলের ডিজি জগমোহন, বিধাননগরের মেয়র কৃষ্ণা চক্রবর্তী, ডেপুটি মেয়র তাপস চট্টোপাধ্যায়, বিধাননগর পুলিসের উচ্চপদস্থ আধিকারিক ও অন্য বিশিষ্টরা।