সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি প্রচেষ্টায় সাফল্যের সম্ভাবনা। ন্যায্য অর্থ সঠিক সময়ে নাও পেতে পারেন। অর্থপ্রাপ্তির যোগ ... বিশদ
মাসুদের দাবি ছিল, তিনি আইনের ছাত্র হওয়ার পাশাপাশি এলাকায় সমাজসেবী হিসেবে পরিচিত। বিরোধী রাজনৈতিক দল করায় শাসক দলের স্থানীয় নেতারা তাঁকে হেনস্তা করছেন, এই অভিযোগে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন তিনি। মামলাকারীর অভিযোগ শুনে আদালত প্রাথমিকভাবে তাঁকে নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেয়। এজলাসে মামলাকারী নিজে দাবি করেন, গত ১০ ডিসেম্বর একটি মিছিল থেকে ফেরার পথে তাঁর উপর আক্রমণ করা হয়। এরপর আহত অবস্থায় তাঁকে সুতি গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিকের একটি মেডিক্যাল রিপোর্টও আদালতে পেশ করেন তিনি। তখনই ওই রিপোর্ট নিয়ে প্রশ্ন তোলে রাজ্য। সার্টিফিকেটটি ‘ভুয়ো’ বলে দাবি করেন রাজ্যের আইনজীবী। এরপরই ওই সার্টিফিকেটসহ রিপোর্ট জমা দেওয়ার জন্য রাজ্যকে নির্দেশ দেন বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ।
সোমবার বিচারপতি ঘোষের এজলাসে সেই রিপোর্ট জমাসহ রাজ্য দাবি করে যে, ওই সার্টিফিকেট ‘জাল’। এরপরই মামলাকারীর পুলিসি নিরাপত্তা প্রত্যাহারের পাশাপাশি বিচারপতির নির্দেশ, ওই যুবকের বিরুদ্ধে অবিলম্বে এফআইআর দায়ের করে প্রয়োজনে তাঁকে হেফাজতেও নিতে হবে। এই মামলার পরবর্তী শুনানি ১৩ ফেব্রুয়ারি। আদালতে ওইদিন পুলিসকে এই সংক্রান্ত তদন্ত রিপোর্ট জমা দিতে হবে।