শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বারাকপুর কমিশনারেট এলাকার বিভিন্ন এক্সপ্রেসওয়ে, বি টি রোড, যশোর রোড সহ বিভিন্ন রাস্তায় পথ দুর্ঘটনার সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। পুলিস ব্ল্যাক স্পট নির্ধারণ করে একাধিক পদক্ষেপ নিলেও তাতে খুব একটা লাভ হয়নি। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মদ্যপ অবস্থায় বাইক চালানোর জন্যই বেশি দুর্ঘটনা ঘটছে বলে অভিযোগ। মূলত বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়ে, কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়ে, বি টি রোড, ফিডার রোডে এই ধরনের ঘটনা বেশি ঘটছে। শুধু তাই নয়, রাতে ‘জয় রাইড’-এর প্রবণতা বেড়েছে। যে কারণে দুর্ঘটনার সংখ্যাও বৃদ্ধি পেয়েছে। পুজোর আগে পথ দুর্ঘটনায় রাশ টানতে উদ্যোগী হয়েছে কমিশনারেট। তাই সচেতনতা বাড়ানোর পাশাপাশি কড়া পদক্ষেপও করা হচ্ছে।
ডানলপ সাব ট্রাফিক গার্ডের উদ্যোগে চলতি সপ্তাহ থেকে বাইক, প্রাইভেট গাড়ি ও লরি থামিয়ে ‘ব্রেথ অ্যানালাইজার’ দিয়ে পরীক্ষা করা হচ্ছে। প্রতিদিন রাত ৯টা থেকে ২টো পর্যন্ত এই অভিযান চালানো হচ্ছে। মদ্যপ চিহ্নিত হলেই কেস দিয়ে লোকাল থানার হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে। গত কয়েকদিনে প্রায় ১৫ জন মদ্যপ চালককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এছাড়াও চালকদের সিট বেল্ট পড়ে গাড়ি চালানো, বাইকে স্কুলের বাচ্চাদের নিয়ে যাতায়াতের সময় তাদের মাথায় হেলমেট পরানোর মতো বিষয়ে সচেতন করা হচ্ছে। বারাকপুরের ডেপুটি পুলিস কমিশনার (সদর ও ট্রাফিক) অতুল বিশ্বনাথন বলেন, বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাস্তায় নজরদারি জোরদার করা হয়েছে। মদ্যপ গাড়ি চালকদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ করা হবে। মানুষকে সচেতন করার পাশাপাশি দুর্ঘটনার সংখ্যা কমানোই আমাদের মূল লক্ষ্য।