আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
ব্যবসায়ীর পুত্র বলেন, তিনি কোনও কিছু বুক করেননি। এরপর একটি প্যাকেটের ছবি তুলে তাঁর হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে পাঠায় জালিয়াতরা। সঙ্গে পাঠানো হয় ডিজিটাল অ্যারেস্ট মেমো। যা দেখে তিনি কিছুটা ঘাবড়ে যান। এর হাত থেকে বাঁচতে কী করতে হবে, জানতে চান তিনি। জালিয়াতরা বলে, তিন কোটি টাকা দিলে সমস্ত কেস তুলে নেওয়া হবে। তাদের কথামতো প্রতারকদের দেওয়া অ্যাকাউন্টে তিনি ওই টাকা পাঠান। এরপর আরও টাকা
চাওয়া শুরু করে তারা। তখনই যুবক বুঝতে পারেন প্রতারকদের খপ্পরে
পড়েছেন। অভিযোগ করেন লালবাজারের সাইবার ক্রাইম থানায়। তদন্তে নেমে অ্যাকাউন্টের সূত্র ধরে পুলিস জানতে পারে, হরিয়ানার দু’টি অ্যাকাউন্টে ওই টাকা গিয়েছে। এরপর পুলিস সেখানে হানা দিয়ে দু’জনকে গ্রেপ্তার করে আনে। চক্রের বাকিদের খোঁজা হচ্ছে।