আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
গত মরশুমে আইএসএলের সর্বাধিক স্কোরার দিয়ামানতাকোস। কিন্তু চোটের কারণে সুপার সিক্সে সেভাবে তাঁর সার্ভিস পায়নি কেরল। গ্রিসের স্ট্রাইকার লাল-হলুদের গুরুত্বপূর্ণ ক্যাচ। কিন্তু চেনা ফর্মের ধারেকাছে নেই তিনি। গত ম্যাচে কেরলের বিরুদ্ধে বাঁ পায়ে শট নেওয়ার মুহূর্তে চোট পান। এরপরেই তুলে নিতে হয় তাঁকে। অন্যদিকে, সেই ডুরান্ড কাপ থেকেই চোট নিয়ে ভুগছেন রাকিপ। কেরল ম্যাচের পর তা আরও বেড়েছে। ফুটবলারদের চোট নিয়ে কাঠগড়ায় ইস্ট বেঙ্গলের সাপোর্ট টিম। ফিটনেস ট্রেনার কার্লোস জিমিনেজ স্যাঞ্চেজকে বেছে নিয়েছেন কুয়াদ্রাত নিজে। তাঁকে নিয়ে তীব্র অসন্তোষ। অতীতের ব্রাজিলিয়ান গার্সিয়া কিংবা কার্লোস নোদার পাজের সঙ্গে জিমিনেজের তুলনাই চলে না। প্রায় দু’মাস অনুশীলনেও ফুটবলারদের ফিট করতে ব্যর্থ তিনি। আধুনিক ফুটবলে মেডিক্যাল টিমের গুরুত্ব অপরিসীম। অথচ ইস্ট বেঙ্গলে তাঁদের ভূমিকাও প্রশ্নের মুখে। মরশুমের শুরু থেকেই সাইডলাইনে প্রভাত লাকরা। রাকিপও খোঁড়াচ্ছেন। চনমনে অন্য দলের পাশে কুয়াদ্রাত ব্রিগেডে নেহাৎ বেতো ঘোড়া। ৭০ মিনিটের পর কোমরে হাত তালালদের। মোটিভেশন তলানিতে। কুয়াদ্রাতের দল নির্বাচন আর একঘেয়ে স্ট্র্যাটেজির মাথামুণ্ডু নেই। সবমিলিয়ে, যুবভারতীতে মানোলো ব্রিগেডের সামনাসামনি হওয়ার আগে বুক কাঁপছে লাল-হলুদ সমর্থকদের।