আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
সদ্যসমাপ্ত টেস্টের প্রথম ইনিংসে ৩৯ করেছিলেন পন্থ। দ্বিতীয় ইনিংসে তাঁর ব্যাট থেকে আসে আক্রমণাত্মক ১০৯ রান। শুভমান গিলের সঙ্গে চতুর্থ উইকেট জুটিতে যোগ করেন ১৬৭ রান। গিল অপরাজিত থাকেন ১১৯ রানে। ওই জুটি প্রসঙ্গে পন্থ বলেন, ‘মাঠের বাইরে সম্পর্কটা জোরদার থাকলে ক্রিজে একসঙ্গে ব্যাট করতে সুবিধা হয়। ব্যাটিংয়ের ফাঁকে ফাঁকে ক্রিকেট নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি আমরা হাসিঠাট্টাও করছিলাম। চাপহীনভাবে হাল্কা মেজাজেই এগচ্ছিলাম। কারণ আমরা জানতাম, গন্তব্যটা ঠিক কী!’ বাংলাদেশের হয়ে উপযুক্ত ফিল্ডিং সাজিয়ে দিতেও দেখা যায় পন্থকে, যা নিয়ে নেটদুনিয়ায় প্রবল রসিকতা হয়েছে। ২৬ বছর বয়সি কিপার ব্যাটসম্যান অবশ্য বিষয়টিকে অন্যভাবে দেখছেন। তাঁর কথায়, ‘খেলার সময় ক্রিকেটের মানোন্নয়নের দিকেও নজর দেওয়া উচিত। সেজন্যই বাংলাদেশকে ঠিক জায়গায় ফিল্ডার রাখার ব্যাপারে সাহায্য করেছিলাম। সেই ভূমিকাটাও বেশ উপভোগ করেছি।’
টেস্টে শতরানের সংখ্যায় মহেন্দ্র সিং ধোনিকে স্পর্শ করেছেন পন্থ। উভয়ের নামের পাশেই রয়েছে ছয়টি করে সেঞ্চুরি। এই আবহে সঞ্জয় মঞ্জরেকর, আকাশ চোপড়ার মতো বিশেষজ্ঞরা প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছেন তরুণ তুর্কিকে। তাঁদের দাবি, সংক্ষিপ্ত টেস্ট কেরিয়ারেই নাকি ধোনিকে ছাপিয়ে গিয়েছেন পন্থ! তবে প্রাক্তন কিপার দীনেশ কার্তিক ভিন্নমত পোষণ করছেন। তিনি বলেন, ‘মাত্র ৩৪টা টেস্ট খেলেছে ঋষভ। এখনই ওকে দেশের সেরা কিপারের তকমা দেওয়া বাড়াবাড়ি। তাড়াহুড়ো করে সিদ্ধান্তে পৌঁছনোর কোনও প্রয়োজন নেই। অনেক সময় পড়ে রয়েছে। তবে এভাবে এগলে পন্থই ভারতের সর্বকালের সেরা উইকেটকিপার হয়ে উঠবে।’ ডিকে আরও বলেছেন, ‘ধোনির কীর্তিকে এত তাড়াতাড়ি ভুললে চলবে না। শুধু কিপিং বা ব্যাটিং নয়, নেতা হিসেবেও নজির গড়েছে এমএসডি। ওকে টেনে নামানোর আগে এই বিষয়গুলিও মাথায় রাখতে হবে।’