আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
দ্বিতীয়ার্ধে পরতে পরতে নাটক। ম্যাচের ৬২ মিনিটে প্রতিপক্ষ বক্সের বাইরে থেকে বাঁক খাওয়ানো শটে চেক প্রজাতন্ত্রকে লিড এনে দেন লুকাস। তবে ব্যবধান বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। সাত মিনিট পরেই সমতায় ফেরে পর্তুগাল। এক্ষেত্রে মেন্দিসের হেড চেক ডিফেন্ডার রবিনের পায়ে লেগে গোলে প্রবেশ করে। শেষ লগ্নে রোনাল্ডো অফ সাইডে থাকায় বাতিল হয় জোতার গোল। সারা ম্যাচে ছটফট করলেন সিআরসেভেন। তবে এদিন গোল পাননি তিনি। বরং সংযোজিত সময়ে গোল করে নায়ক বনে গেলেন কনসেসাও।
অন্য ম্যাচে জর্জিয়াকে ৩-১ গোলে হারাল তুরস্ক। ৯ মিনিটেই এগিয়ে যেতে পারত তুরস্ক। তবে স্ট্রাইকার আইহানের শট পোস্টে প্রতিহত হয়। এই পর্বে ম্যাচে ভিনসেঞ্জো মন্টেলার দলেরই আধিপত্য ছিল। শেষ পর্যন্ত ২৫ মিনিটে কাঙ্ক্ষিত লিড পায় তুরস্ক। বক্সের বাইরে থেকে দুরন্ত শটে লক্ষ্যভেদ মার্ট মালদুরের (১-০)। তিন মিনিটের মধ্যেই ওরকুন কোকি জর্জিয়াক জালে বল জড়িয়েছিলেন। তবে অফ- সাইডের কারণে গোলটি বাতিল হয়। তবে ২৯ মিনিটে খেলার গতির বিপরীতে গোল করে জর্জিয়াকে সমতায় ফেরান মিকাউতাদজে (১-১)। উল্লেখ্য, ইউরো মঞ্চে জর্জিয়ার প্রথম গোলদাতা হিসেবে ইতিহাসে নাম তুললেন এই ফরোয়ার্ড। ৬৫ মিনিটে প্রায় ৩০ গজের সোয়ার্ভিং শটে তুরস্ককে লিড এনে দেন আড্রা গুলার। অন্তিম লগ্নে প্রতি আক্রমণ থেকে ৩-১ করেন আরতুকোগ্লু। এই তুরস্ক অনেক দলের ঘুম কেড়ে নেবে।
পর্তুগাল- ২ : চেক প্রজাতন্ত্র- ১