কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
গত ১৮-২০জুন কর্ণাটকের মহিশূরে ন্যাশনাল কাউন্সিল অব এডুকেশনাল রিসার্চ অ্যান্ড ট্রেনিং বা এনসিইআরটি আয়োজিত জাতীয় যোগা অলিম্পিয়াডে অংশ নিয়েছিল তারা। দীপাঞ্জন মিডল স্টেজ(১০-১৪ বছর) গ্রুপ ও কেয়া সেকেন্ডারি স্টেজ(অনূর্ধ্ব-১৬) গ্রুপে স্বর্ণপদক পেয়েছে। রবিবার তারা বাড়ি ফিরেছে। এদিন তাদের স্কুল থেকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সঙ্গে স্কুলের সমস্ত ছাত্রছাত্রীই তাদের সাফল্যে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ে। কেশবচক হাইস্কুলের টিআইসি তারকেশ্বর ঘোষ বলেন, দীপাঞ্জন আমাদের গর্ব। কেয়া সকল ছাত্রছাত্রীর অনুপ্রেরণা। আমাদের বিশ্বাস, আগামী দিনে দীপাঞ্জন আন্তর্জাতিক স্তরে অংশগ্রহণ করবে। বরুণা স্কুলের প্রধান শিক্ষক সুজিত বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, কেয়া আমাদের স্কুলের নাম অনেক দূর পর্যন্ত পৌঁছে দিয়েছে। এদিন আমরা কেয়াকে সংবর্ধনা দিয়েছি। আগামী দিনে আমরা আরও বড় অনুষ্ঠান করে কেয়াকে সংবর্ধনা জানাব। জাতীয় যোগা অলিম্পিয়াডে কোচ হিসেবে গিয়েছিলেন মালদহের রাজনগর হাইস্কুলের ক্রীড়া শিক্ষক রতন সরকার। তিনি বলেন, জাতীয় যোগা গ্রুপ পর্যায়ের প্রতিযোগিতা ছিল। বাংলা থেকে মোট চারটি গ্রুপে রাজ্য সরকার পোষিত ১৫টি স্কুলের ১৬জন ছাত্রছাত্রী অংশগ্রহণ করে। বালক এবং বালিকাদের মিডল স্টেজ এবং সেকেন্ডারি স্টেজ এই দু’টি করে গ্রুপ ছিল। প্রত্যেক গ্রুপে চারজন করে প্রতিযোগী অংশগ্রহণ করে। বালিকাদের দু’টি গ্রুপ এবং বালকদের মিডিল স্টেজ গ্রুপ প্রথম হয়ে স্বর্ণপদক জিতেছে। বয়েজ সেকেন্ডারি স্টেজ গ্রুপ ব্রোঞ্জ পেয়েছে।