হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী এলাকা কিংবা গ্রামীণ এলাকা তেহট্টের বিভিন্ন অংশে প্রধান অর্থকারী ফসল পাট। ইদানীং অনেকে এই চাষ থেকে মুখ ফিরিয়েছেন। তার একটাই কারণ, প্রতিকূল আবহাওয়া। আসলে গত কয়েক বছরে একই রকম পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে হয়েছে চাষিদের। এর আগেও বৃষ্টির অভাবে প্রচণ্ড গরমে নাজেহাল হতে হয়েছিল পাটচাষিদের। এবারও একই পরিস্থিতি তৈরি হয়। তবে শুক্রবার দুপুরের বৃষ্টিতে খুশি পাটচাষিরা।
তাঁরা জানিয়েছেন, বেশ কয়েক সপ্তাহ যে গরম ছিল, তাতে জমি একেবারে শুকিয়ে খটখটে হয়ে গিয়েছিল। জল দিতে গিয়ে অসুস্থ হয়েও পড়েছিলেন বহু চাষি। ফলে রাতেই পাম্পে জল তুলে জমিতে জল দেওয়া চলত। এতে প্রচুর খরচ হয়েছে তাঁদের। দয়াল মণ্ডল, চিত্ত বিশ্বাসরা বলেন, বৃষ্টিতে জমি পুরো ভিজেছে। ফলে এখন ক’টা দিন জল দেওয়ার চিন্তা থাকবে না। বাড়তি টাকা খরচ করতে হবে না। মাঝেমধ্যে বৃষ্টি হলে পাটের মান বাড়বে। কৃষি বিভাগের এক কর্তা বলেন, বৃষ্টি হলে অবশ্যই জমির ও ফসলের ভালো হবে। চাষিদের পরিশ্রম কমবে। ওরা চাষে মনোযোগী হবে।