গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
তিনি বলেন, ২০১৯ সালের নির্বাচনে বাংলা ১৮টি আসন দিয়েছিল। এবার সেটা ৩০টি করতে হবে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, অযোধ্যায় রামমন্দির উদ্বোধনে মমতা দিদিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। কিন্তু দিদি ভোটব্যাঙ্ক হারানোর ভয়ে যাননি। তাঁর আসল ভোটব্যাঙ্ক হলেন অনুপ্রবেশকারীরা। অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে ভোট করাতে চাইছেন। তাই সিএএর বিরোধিতা করছেন। দিদির বিরোধিতা সত্ত্বেও আমরা সিএএ চালু করেছি। একদিকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অনুপ্রবেশকারীদের মদত দিচ্ছেন। অপরদিকে নরেন্দ্র মোদি কাশ্মীরের আতঙ্ক দূর করেছেন। মোদি সরকার ‘সার্জিক্যাল স্ট্রাইক’ করেছে। কংগ্রেস যতই পাকিস্তানে পরমাণু বোমা নিয়ে ভয় করুক না কেন, পাক অধিকৃত কাশ্মীর আমাদের ছিল, থাকবে। আমরা তা দখলে নিয়েই ছাড়ব।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এখানকার মন্ত্রীদের বাড়িতে হানা দিয়ে ৫১কোটি টাকা উদ্ধার হয়েছে। কিন্তু বিরোধী দলনেতার বাড়িতে পুলিস রেড করলেও সেখান থেকে চারআনাও পাওয়া যায়নি। অনুপ্রবেশের প্রসঙ্গ তুলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ভোটব্যাঙ্কের জন্য দেশের নিরাপত্তাকে বাজি রাখছেন দিদি। যা বাংলা ও দেশের জন্য ক্ষতিকর। বিজেপি বাংলায় ৩০টি আসন পেলে গোরু পাচার, কয়লা চুরি, সীমান্তে অনুপ্রবেশ, সবই বন্ধ করে দেওয়া হবে। মানুষ তো দূরের কথা, পাখিও ঢুকতে পারবে না। মাফিয়াদের খুঁজে খুঁজে উল্টে লটকে সোজা করা হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
ডেবরার সভায় তিনি বলেন, সত্যজিৎ রায় লিখেছিলেন ‘হীরক রাজার দেশে’। উনি বেঁচে থাকলে হয়তো মমতা দিদিকে নিয়ে ‘হীরক রানির দেশ’ বলে লিখতেন। তিনি বলেন, খড়্গপুর থেকে রানিগঞ্জ সহ বড় বড় সব রাস্তা ২০২৭ সালের মধ্যে তৈরি হবে। তবে, বক্তব্যে ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান নিয়ে একটি শব্দও খরচ করেননি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তাঁর আশ্বাস, নেতা-মন্ত্রীদের বাড়ি থেকে কোটি কোটি টাকা উদ্ধার হচ্ছে। আপনারা ৩০টি সিট আমাদের হাতে তুলে দিন, সেই টাকা গরিব মানুষজনের মধ্যেই আমরা ফিরিয়ে দেব।