উচ্চশিক্ষা ও বৃত্তিমূলক শিক্ষায় দিনটি শুভ। কর্মস্থলে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। আর্থিক দিক অপেক্ষাকৃত শুভ। ... বিশদ
রায়গঞ্জ পুরসভার প্রশাসক সন্দীপ বিশ্বাস বলেন, আগামী ১ জানুয়ারি থেকে সকাল ৭ টা থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত শহরের টোটো ও গ্রামের টোটো নিয়ন্ত্রণ করা হবে। এই সময় জরুরি ভিত্তিতে এবং শিক্ষাক্ষেত্রে যাওয়ার জন্য গ্রামের টোটোগুলিকে ছাড় দেওয়া হবে। পাশাপাশি রাত ১০ টা থেকে সকাল ৭ টা পর্যন্ত গ্রামের টোটো শহরে প্রবেশে কোনও বাধা থাকবে না। শহরের টোটোগুলিকে আগামী ২ ডিসেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত টেম্পোরারি আইডেন্টিফিকেশন নম্বর (টিন) দেওয়ার কাজ করবে পুরসভা। এদিন পুলিস প্রশাসন, পুর প্রশাসন ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের টোটো ইউনিয়নকে নিয়ে বৈঠক ছিল। শহরের যানজট সমস্যা মেটাতে টোটো চলাচল নিয়ন্ত্রণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ এই বৈঠক করা হয়। পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, গত বছরের রেকর্ড অনুযায়ী শহরে টোটোর সংখ্যা ছিলো এগারোশো। যা একবছরে আরও বেড়েছে। তাই শহরে যানজট এড়াতে টিন দেওয়ার প্রক্রিয়া শেষ হলেই শহরের টোটোগুলিকে নীল ও সবুজ- দুটি রঙে ভাগ করে দেওয়া হবে। টোটোগুলির মাথায় এই রঙ দিয়ে চিহ্নিত করা হবে। একদিন নীল রঙের টোটো চলবে। পরদিন সবুজ রঙের টোটো চলবে। এতে চলাচলের ক্ষেত্রে শহরের মোট টোটোর সংখ্যা অর্ধেক হয়ে যাবে। দরকারে পরবর্তীতে টোটোস্ট্যান্ড ও ভাড়ার চার্টও তৈরি করা হবে। পুরসভার পাশাপাশি গ্রামের টোটোগুলিতে কালার কোড ও টেম্পোরারি আইডেন্টিফিকেশন নম্বরের (টিন) আওতায় আনা হবে বলে মহকুমা শাসক কিংশুক মাইতি জানিয়েছেন। তাঁর কথায়, গ্রামের টোটোগুলিকে চিহ্নিত করতে পঞ্চায়েত কিংবা বিডিওকে পদক্ষেপ নিতে বলব।টোটো চলাচলের ক্ষেত্রে এই নতুন নিয়মকে স্বাগত জানিয়েছেন রায়গঞ্জের বাসিন্দা শুভজিৎ সরকার।