আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
মানিকচকের ভূতনির চরের কেশরপুর কলোনি এবং কোশিঘাট এলাকায় তিনদিন আগে শুরু হয়েছে ব্যাপক ভাঙন। কোশি ঘাটে না হলেও গঙ্গা নদীর পাড়ে চলছে কোটি টাকার মেরামতির কাজ। বাসিন্দাদের দাবি, সেখানে কোনও ভাঙন নেই। এমনকী কালুটোন টোলার বাঁধে প্রায় তিন জায়গা নিশ্চিহ্ন হয়েছে। গঙ্গার জল অল্প বাড়লেই ভূতনি এলাকা প্লাবিত হবে। ভাঙনের এমন পরিস্থিতি নিয়ে ক্ষুব্ধ নদী তীরবর্তী বাসিন্দারা। প্রশাসন সহ জনপ্রতিনিধিদের বিরুদ্ধেও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তাঁরা।
স্থানীয় বাসিন্দা বীরবল মাহাতর অভিযোগ, কাজের নামে শুধুমাত্র লুট চলছে। ভাঙন রোধে যে বস্তা ব্যবহার করা হচ্ছে, তাতে বেশি মাটি ভরা হচ্ছে না। কাজের সঙ্গে যুক্ত স্থানীয়রা প্রতিবাদ করায় তাঁদের বের করে দেওয়া হয়। সেই ঘটনার প্রতিবাদ করলে আমাদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। নিয়ম মেনে কাজ করার দাবিতে আজ বিক্ষোভ দেখিয়েছি।
বধূ গোলিয়া মাহাতর দাবি, বাড়ির সামনেই গঙ্গার বাঁধ ভাঙা অবস্থায় রয়েছে। জল বাড়লেই বন্যায় ভেসে যাব আমরা। বাচ্চাদের নিয়ে ভয়ে দিন কাটাচ্ছি।
এবিষয়ে মালদহ জেলা সেচ দপ্তরের আধিকারিক বলেন, ভূতনিতে নতুন করে ভাঙন রোধের কোনও কাজ হচ্ছে না। সেখানকার পরিস্থিতি সম্পর্কে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ পেলে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় শুরু হবে কাজ।