আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ঢিশাল গ্রামের তসলেমা বেওয়ার গোয়ালে প্রথমে আগুন লাগে। তারপর একের পর এক লাগোয়া বাড়িতে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। আগুনে পুড়ে যায় তাজিমান আলি, মজিবুর রহমান, আশরাফুল হক, রফিকুল হকের বাড়ি। প্রতিবেশীরা সাব মার্সিবল দিয়ে জল তুলে আগুন নেভানোর কাজে ঝাঁপিয়ে পড়েন। পরে চাঁচলের পাহাড়পুর থেকে দমকলের একটি ইঞ্জিন এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। যদিও ততক্ষণে ঘরে মজুত খাবার, আসবাব, নথিপত্র পুড়ে যায়।
বিধবা তসলেমা বলেন, গবাদিপশু পালন করে কোনওরকমে যা আয় হয়, তা দিয়ে কোনওরকমে অন্ন সংস্থান হয়। আগুনে সেগুলোও মারা গেল। মালদহ জেলা পরিষদের প্রাণিসম্পদ কর্মাধ্যক্ষ রিয়াজুল করিম বক্সির আশ্বাস, ওই মহিলাকে সহায়তা করা হবে। ক্ষতিগ্রস্ত তাজিমান আলি বলেন, বর্ষায় আশ্রয়হীন হয়ে পরিবার নিয়ে চিন্তায় রয়েছি। সরকারি সাহায্যের দাবি জানাচ্ছি।
খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থলে পৌঁছে দুর্গতের আর্থিকভাবে সাহায্যের পাশাপাশি ত্রাণের ব্যবস্থা করেন মালতীপুরের বিধায়ক আব্দুর রহিম বক্সি। সঙ্গে ছিলেন জেলাপরিষদ সদস্য মাসিদুর রহমান। চাঁচলের মহকুমা শাসক শৌভিক মুখোপাধ্যায় বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলিকে সরকারিভাবে ত্রাণ দেওয়া হয়েছে।