মাঝেমধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। গবেষণায় আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
উল্লেখ্য, গত বুধবার জলপাইগুড়ির বাসিন্দা অনিমেষ চন্দ্র দাস সর্দি, জ্বর, মাথাব্যথার লক্ষণ নিয়ে মেডিক্যাল কলেজের আউটডোর বিভাগে এসেছিলেন। যেহেতু রোগী থাইল্যান্ডের ব্যাঙ্কক ভ্রমণ করেছেন তাই মেডিক্যাল কলেজের চিকিৎসক তাঁকে আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি করান। ওদিন রোগীর নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য কলকাতার নাইসেডে পাঠানো হয়। শুক্রবার তার রিপোর্ট নেগেটিভ আসায় তাঁকে ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় মেডিক্যাল কর্তৃপক্ষ। বর্তমানে জলপাইগুড়ির আরও দুই ব্যক্তি মেডিক্যাল কলেজের আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি রয়েছেন। তারমধ্যে বৃহস্পতিবার দুপুরে ব্যাঙ্কক ফেরত এক ব্যক্তি ভর্তি হয়েছেন। তারপর শুক্রবার দুপুরে হংকং ফেরত আরও এক রোগী ভর্তি হয়েছেন।
মেডিক্যাল হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই দুই ব্যক্তি সাধারণ সর্দি, কাশি, জ্বরের লক্ষণ নিয়ে মেডিক্যালে চিকিৎসা করতে এসেছিলেন। যেহেতু তাঁরা সম্প্রতি বিদেশ ভ্রমণ করেছেন তাই বিশেষ সাবধনতার জন্য আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়েছে।
উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সুপার কৌশিক সমাজদার বলেন, করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত কোনও রোগী নেই। সন্দেহজনক বা যাঁদের থাইল্যান্ড ভ্রমণ সংক্রান্ত তথ্য আছে তাঁদেরকে পর্যবেক্ষণে রেখে পরীক্ষা করা হচ্ছে। যেহেতু ওইসব দেশে করোনা ভাইরাস আক্রান্ত রোগী রয়েছে তাই সাবধানতার জন্য এই পদক্ষেপ করা হয়েছে। গত বুধবার একজন রোগী ভর্তি হয়েছিলেন। তাঁর রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে। এদিন তাঁকে আমরা ছেড়ে দেব। এছাড়া গতকাল ব্যাঙ্কক ফেরত একজন ভর্তি হয়েছেন। তার নমুনা সংগ্রহ করে গতকাল পাঠিয়ে দিয়েছি। আগামীকাল সকালে রিপোর্ট পেয়ে যাব। এদিন আবার হংকং ফেরত আরও এক রোগীকে আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়েছে। তারও নমুনা সংগ্রহ করে নাইসেডে পাঠিয়ে দেব। রোগী ভর্তি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কলকাতার নাইসেডের সাথে যোগাযোগ করা হয়।