মাঝেমধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। গবেষণায় আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
চিকিৎসকদের দাবি, খাদ্যে বিষক্রিয়া থেকেই এই দুর্ঘটনা। মনে হচ্ছে শিশুগুলি কোনও বিষ ফল খেয়ে থাকতে পারে আবার, এরা সকলেই একই পরিবারের সদস্য বলে বাড়িতেও খাদ্যে বিষক্রিয়া হয়ে থাকতে পারে৷ যে দু’জন শিশুর চিকিৎসা চলছে তারা চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছে বলেও জানান তাঁরা।
এদিন মৃত এক শিশুর পরিবারের পক্ষ থেকে ঝাড়ফুঁকের তত্ত্ব সম্পূর্ণ উড়িয়ে দিয়ে জানানো হয়, বিকালে শিশুটি অসুস্থ বোধ করলে তাঁরা স্থানীয় এক চিকিৎসককেই ডেকে পাঠান এবং তাঁর পরামর্শ মতোই মালদহ মেডিক্যাল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কোনও রকম ঝাড়ফুঁক করা হয়নি বলেও দাবি তাঁদের। তবে যে স্থানীয় ডাক্তারকে বাড়িতে ডেকে আনা হয়েছিল তিনি ঝাড়ফুঁকও করেন বলে স্থানীয় বাসিন্দারা জানাচ্ছেন।
ঘটনার পর স্থানীয় তৃণমূল কংগ্রেসের বিধায়ক দিপালী বিশ্বাস শনিবার ওই গ্রামে যান। শিশুদের পরিবারের সঙ্গে কথা বলার পর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন শিশুদেরও দেখতে যান তিনি। তৃণমূল বিধায়ক বলেন, "কুসংস্কার থেকেই এই ধরণের ঘটনা ঘটেছে। না হলে এমন হতে পারে! শিশুদুটি প্রাণে বেঁচে যেতে পারত যদি ওঁদের বাবা-মায়েরা ওঝার কাছে না নিয়ে গিয়ে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যেতেন। আমি গ্রামবাসীদের সঙ্গে এই নিয়ে কথা বলেছি, ওনাদের বুঝিয়েছি এই ধরনের কুসংস্কার বা অন্ধবিশ্বাস থেকে সরে আসার জন্যে"।