উচ্চশিক্ষা ও বৃত্তিমূলক শিক্ষায় দিনটি শুভ। কর্মস্থলে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। আর্থিক দিক অপেক্ষাকৃত শুভ। ... বিশদ
এখন পড়ুয়াদের পরীক্ষার মার্কস বাংলার শিক্ষা পোর্টালে তুলে দিতে হয়। ছাত্রছাত্রীদের ইউনিক আইডিতে তা যুক্ত হয়। আর যে বিষয়ের শিক্ষক, মার্কস আপলোড করতে হয় তাঁদেরকেই। কারণ তাঁদের জন্যও ইউনিক আইডি থাকে। আর এখানেই হচ্ছে সমস্যা। এখনও এসএমএস পোর্টাল অনুযায়ী পুরনো স্কুলেই নাম রয়ে গিয়েছে বহু শিক্ষকের। ফলে, নতুন স্কুলে তাঁরা আর কোনও কাজ করতে পারছেন না।
এটা ঠিক করার কী উপায়? নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কিছু প্রধান শিক্ষক বলছেন, হেল্পলাইনে ফোন করলে সমস্যাটি ই-মেলে জানাতে বলা হচ্ছে। আবার ই-মেল করলে বলা হচ্ছে ফোন করতে! ডিআই, এসআইরাও কোনও সদুত্তর দিতে পারছেন না। অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে স্ক্রিনশট তুলে ই-মেল করার পরে সমস্যা মিটছে বলে তাঁদের দাবি। তবে, সমস্যা থেকে যাচ্ছে তাতেও। একসময় এমন পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে যে একই শিক্ষকের নাম দুটি স্কুলে উঠে যাচ্ছে। এর ফলে তৈরি হচ্ছে নতুন সমস্যা। প্রধান শিক্ষকদের দাবি, পোর্টালের এই আপডেট পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী স্বয়ংক্রিয় করা হোক। না-হলে এই তথ্য আপডেট করার জন্য প্রধান শিক্ষকদের এক্তিয়ার দেওয়া হোক।
বিকাশ ভবনের আধিকারিকদের দাবি, সামগ্রিকভাবে এই সমস্যা নেই। কিছু বিচ্ছিন্ন ক্ষেত্রে এটা হয়ে থাকতে পারে। পোর্টালগুলি নিরন্তর ভুল-ত্রুটি সংশোধনের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। এমন সমস্যার ক্ষেত্রে প্রধান শিক্ষকদের কাছ থেকে এলেই তা সংশোধন করে দেওয়া হবে। সূত্রের খবর, ট্যাবের টাকা নিয়ে দুর্নীতির ঘটনা সামনে আসার পরে শিক্ষাদপ্তরের সমস্ত পোর্টালেই বড়সড় পরিবর্তন আসতে চলেছে।