উচ্চশিক্ষা ও বৃত্তিমূলক শিক্ষায় দিনটি শুভ। কর্মস্থলে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। আর্থিক দিক অপেক্ষাকৃত শুভ। ... বিশদ
অন্দরের খবর, বেশ কিছু বেসরকারি কলেজের তথ্য সঠিক নেই। অনেকগুলি কলেজ নিয়ম লঙ্ঘন করেই চলছে। এর ফলে, সেগুলির পক্ষে শংসাপত্র পাওয়া কঠিন হবে। তবে, যাদের সবকিছু ঠিক রয়েছে, তারাও নাজেহাল হচ্ছে। একটি বেসরকারি কলেজের কর্ণধারের কথায়, যারা নিয়ম ভাঙছে, তাদের উপর নজরদারি চলুক বা শাস্তি দেওয়া হোক। তবে, যারা নিয়ম মেনে চলছে, তাদের পক্ষে এত কাগজপত্র একাধিক সংস্থাকে জমা দেওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়াচ্ছে। বহু ক্ষেত্রেই ডিএলএড কলেজের পাশাপাশি বিএড কলেজও পরিচালনা করে থাকেন একই ব্যক্তি। তাঁদের বাবা সাহেব আম্বেদকর এডুকেশন ইউনিভার্সিটির কাছ থেকে শংসাপত্র নিতে হয়েছে। তাঁদের বক্তব্য, এনসিটিই’র কাছে এই রিপোর্ট জমা দিতে হবে ১০ ডিসেম্বরের মধ্যে। ফলে, হাতে সময়ও বিশেষ নেই। যদিও, পর্ষদ এক্ষেত্রে কঠোর। আধিকারিকদের দাবি, স্বচ্ছতা বজায় রাখতে এই তথ্যাদি সংগ্রহ করে খতিয়ে দেখা প্রয়োজন। তাই কষ্ট করে হলেও কলেজগুলিকে তা সরবরাহ করতে হবে।