আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, প্রশাসনিক বৈঠকে বেশ কয়েকটি জেলা এবং দপ্তর ধরে ধরে সরকারি জমি হাতছাড়া হওয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন মুখ্যমন্ত্রী। কেন এমন ঘটনা ঘটছে? কেন সরকারি জমি বেহাত হয়ে যাচ্ছে? ভূমি সংস্কার দপ্তরের আধিকারিকদের কাছেই এবিষয় প্রশ্ন ছুড়ে দেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একই সঙ্গে প্রতিটি জেলা এবং দপ্তরকেও সরকারি জমি সংক্রান্ত তথ্য জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। বুধবার এই কাজ শেষ করার জন্য নির্দিষ্ট সময়সীমা বেঁধে দিল নবান্ন। আগামী কাল শুক্রবারের (২১ জুন) মধ্যে ওই রিপোর্ট নবান্নে পৌঁছতেই হবে, উল্লেখ করা হয়েছে মুখ্যসচিবের চিঠিতে।
জেলা এবং দপ্তরগুলির পাঠানো রিপোর্টের সঙ্গে মিলিয়ে দেখা হবে ভূমি ও ভূমি সংস্কার দপ্তরের কাছে থাকা তথ্যাদি। কোথাও কোনও গরমিল ধরা পড়লে সংশ্লিষ্ট জেলা বা দপ্তরকে তার জন্য শোকজ করা হতে পারে। মনে করছে প্রশাসনিক মহল।