আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
পাথরপ্রতিমার ব্রজবল্লভপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বাসিন্দা শান্তনু ভুঁইয়া বেলা ১১টা নাগাদ বাড়ি ঢোকেন। ছেলে আসছে জানতে পেরে সকাল থেকেই পরিবারে ছিল ব্যস্ততা। তাঁর বাবা স্বপন ভুঁইয়া ঘুম থেকে উঠেই ছেলের জন্য পুকুর থেকে বড় একটি রুইমাছ ধরেন। তারপর ছেলেকে নিতে তিনি পৌঁছে যান যুধিষ্ঠির জানার খেয়াঘাটে। নৌকা থেকে নামতেই ছলছল চোখে ছেলেকে জড়িয়ে ধরেন বাবা। বাড়িতে ঢোকার পর মা আরতিদেবী সহ সবার চোখে আনন্দাশ্রু। গ্রামবাসীরাও শান্তনুবাবুর বাড়ির সামনে উপস্থিত হন। তাঁর বোন দুর্গাপুর থেকে চলে আসেন দাদার সঙ্গে দেখা করতে। স্বপনবাবু বলেন, ‘ছেলে সুস্থ অবস্থায় বাড়ি ফিরে এসেছে। আর কিছু চাই না!’ অন্যদিকে, দুপুরের দিকে বাড়ি ফেরেন ফলতার নপুকুরিয়া গ্রামের যুবক হাসিবুল শেখ। বাড়ির একমাত্র রোজগেরে সুস্থ অবস্থায় বাড়ি ফেরায় স্বস্তিতে পরিবারের সদস্যরা। আপাতত কিছুদিন বিশ্রাম নিয়ে ফের তাঁকে পেটের টানে ভিন রাজ্যেই হয়তো যেতে হবে। তাঁর বাড়ির লোকজন বলছেন, কাজ না করতে গেলে সংসার চলবে কীভাবে!