আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
মামলাকারীর আইনজীবী আফরিন বেগম জানান, ২০১৭ সালের মার্চ মাসে কাজের সন্ধানে বাংলাদেশের কক্সবাজার থেকে ভারতে পাড়ি দিয়েছিলেন ওই তিনজন। ২৯ মার্চ গভীর রাতে স্বরূপনগর থানা এলাকার কৈজুরী সীমান্ত দিয়ে বেআইনি অনুপ্রবেশের সময় বিএসএফের হাতে ধরা পড়েন তাঁরা। পর দিন ৩০ তারিখ তাঁদের স্বরূপনগর থানার হাতে তুলে দেওয়া হয়। তাঁদের সঙ্গে কয়েকজন মায়ানমারের বাসিন্দাও সেদিন ধরা পড়েছিলেন। বসিরহাট আদালতে পুলিসের তরফে ভুলবশত তাঁদেরকে বাংলাদেশির পরিবর্তে মায়ানমারের বাসিন্দা বলে দাবি করা হয়। চার্জশিটেও একই দাবি করে পুলিস। এই ছোট্ট ভুলেই কাল হয়। ভারতীয় বিদেশমন্ত্রকের তরফে মায়ানমারে তাঁদের ঠিকানা খোঁজ করেও কোনও সন্ধান পাওয়া যায়নি। ফলে তাঁদের ঠিকানা হয় দমদম সংশোধনাগার। শুধু মাত্র ঠিকানা ভুলের কারণে তাঁরা দেশে ফিরতে পারেননি। শেষে রাজ্যই ভুলের কথা আদালতে জানায়। তারপরই ওই তিন বাংলাদেশি নাগরিককে দেশে ফেরানোর বিষয়ে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারকে পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দেন বিচারপতি।