আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
আটলান্টা: আমেরিকা মানেই এখন ক্রীড়া উৎসব। সদ্য এখান থেকে ওয়েস্ট ইন্ডিজে পা রেখেছেন রোহিত শর্মা-বিরাট কোহলিরা। বৃষ্টির খামখেয়ালিপনা সত্ত্বেও ক্রিকেটপ্রেমীদের আগ্রহ ছিল চোখে পড়ার মতো। বৃহস্পতিবার মার্কিন মুলুকেই শুরু হচ্ছে কোপা আমেরিকা। উদ্বোধনী ম্যাচে কানাডার মুখোমুখি হবে গতবারের চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্তিনা। আটলান্টার মার্সিডিজ-বেন্জ স্টেডিয়ামে খেতাব ধরে রাখার লক্ষ্যে অভিযান শুরু করবেন লায়োনেল মেসিরা। তিন বছরে আগে কোপার আসরেই দেশের জার্সিতে প্রথম ট্রফি জয়ের স্বাদ পান আর্জেন্তাইন মহাতারকা। ফাইনালে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ব্রাজিলকে হারিয়ে দীর্ঘ ২৮ বছরের অপেক্ষার অবসান ঘটায় লা আলবিসেলেস্তেরা। আর ২০২২ কাতার বিশ্বকাপে অধরা মাধুরীর দেখা পান বাঁ পায়ের জাদুকর। ফাইনালে ফ্রান্সকে টাই-ব্রেকারে হারিয়ে তৃতীয়বারের জন্য বিশ্বজয়ের শিরোপা অর্জন করে ডিয়েগো মারাদোনার দেশ। স্বাভাবিকভাবেই এবারও অন্যতম ফেভারিট লায়োনেল স্কালোনির দল।
কাতার বিশ্বকাপে সাফল্যের রেশ ধরে রেখে গত দেড় বছরে দারুণ ছন্দে আর্জেন্তিনা। ১৪ ম্যাচের মধ্যে ১৩টি’তে জিতেছে তারা। বিশ্বকাপের বাছাই একমাত্র হারটি এসেছিল উরুগুয়ের বিরুদ্ধে। তবে সেই ধাক্কা দ্রুত সামলে ঘুরে দাঁড়ান মেসিরা। শেষ ৫টি ম্যাচে ১২বার প্রতিপক্ষের জাল কাঁপান আর্জেন্তাইন অ্যাটাকাররা। এরমধ্যে শেষ ম্যাচে গুয়েতেমালার বিরুদ্ধে আসে ৪ গোল। জোড়া লক্ষ্যভেদ এলএমটেনের। কানাডার বিরুদ্ধেও মেসিকে সামনে রেখেই দল সাজাবেন কোচ স্কালোনি। তাঁর সঙ্গে আপফ্রন্টে দেখা যাবে জুলিয়ান আলভারেজ ও নিকো গঞ্জালেজকে। সেক্ষেত্রে বেঞ্চে বসতে হবে লাওতারো মার্তিনেজকে। এছাড়া অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়াকেও পরিবর্ত হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন কোচ স্কালোনি। তাঁর কথায়, ‘কানাডাকে হাল্কাভাবে নেওয়ার কোনও জায়গা নেই। রক্ষণে লোক বাড়িয়ে প্রতিপক্ষ এক পয়েন্টের জন্য ঝাঁপাবে। তাই আমাদের সতর্ক থাকা প্রয়োজন।’
কানাডার বিরুদ্ধে ২০১০ সালে শেষবার মুখোমুখি হয়েছিল আর্জেন্তিনা। প্রয়াত ফুটবল রাজপুত্র ডিয়েগো মারাদোনার প্রশিক্ষণে সেই ম্যাচে ৫-০ গোলে জয় পেয়েছিল লা আলবিসেলেস্তেরা। তাই বৃহস্পতিবারও বড় ব্যবধানে জয়ের জন্যই ঝাঁপাবেন মেসিরা। কোপায় গ্রুপ পর্বে আর্জেন্তিনার বাকি দুই প্রতিপক্ষ যথাক্রমে চিলি ও পেরু। তাই কানাডাকে হারিয়ে বাকি দুই দলের উপর চাপ বাড়াতে মরিয়া বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা।
আর্জেন্তিনার সম্ভাব্য একাদশ: মার্তিনেজ, মোলিনা, রোমারিও, ওটামেন্ডি, আকুনহা, মার্ক অ্যালিস্টার, পেরাডেস, ডে পল, গঞ্জালেজ, মেসি ও আলভারেজ।
কাতার বিশ্বকাপে সাফল্যের রেশ ধরে রেখে গত দেড় বছরে দারুণ ছন্দে আর্জেন্তিনা। ১৪ ম্যাচের মধ্যে ১৩টি’তে জিতেছে তারা। বিশ্বকাপের বাছাই একমাত্র হারটি এসেছিল উরুগুয়ের বিরুদ্ধে। তবে সেই ধাক্কা দ্রুত সামলে ঘুরে দাঁড়ান মেসিরা। শেষ ৫টি ম্যাচে ১২বার প্রতিপক্ষের জাল কাঁপান আর্জেন্তাইন অ্যাটাকাররা। এরমধ্যে শেষ ম্যাচে গুয়েতেমালার বিরুদ্ধে আসে ৪ গোল। জোড়া লক্ষ্যভেদ এলএমটেনের। কানাডার বিরুদ্ধেও মেসিকে সামনে রেখেই দল সাজাবেন কোচ স্কালোনি। তাঁর সঙ্গে আপফ্রন্টে দেখা যাবে জুলিয়ান আলভারেজ ও নিকো গঞ্জালেজকে। সেক্ষেত্রে বেঞ্চে বসতে হবে লাওতারো মার্তিনেজকে। এছাড়া অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়াকেও পরিবর্ত হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন কোচ স্কালোনি। তাঁর কথায়, ‘কানাডাকে হাল্কাভাবে নেওয়ার কোনও জায়গা নেই। রক্ষণে লোক বাড়িয়ে প্রতিপক্ষ এক পয়েন্টের জন্য ঝাঁপাবে। তাই আমাদের সতর্ক থাকা প্রয়োজন।’
কানাডার বিরুদ্ধে ২০১০ সালে শেষবার মুখোমুখি হয়েছিল আর্জেন্তিনা। প্রয়াত ফুটবল রাজপুত্র ডিয়েগো মারাদোনার প্রশিক্ষণে সেই ম্যাচে ৫-০ গোলে জয় পেয়েছিল লা আলবিসেলেস্তেরা। তাই বৃহস্পতিবারও বড় ব্যবধানে জয়ের জন্যই ঝাঁপাবেন মেসিরা। কোপায় গ্রুপ পর্বে আর্জেন্তিনার বাকি দুই প্রতিপক্ষ যথাক্রমে চিলি ও পেরু। তাই কানাডাকে হারিয়ে বাকি দুই দলের উপর চাপ বাড়াতে মরিয়া বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা।
আর্জেন্তিনার সম্ভাব্য একাদশ: মার্তিনেজ, মোলিনা, রোমারিও, ওটামেন্ডি, আকুনহা, মার্ক অ্যালিস্টার, পেরাডেস, ডে পল, গঞ্জালেজ, মেসি ও আলভারেজ।
ম্যাচ শুরু ভারতীয় সময় শুক্রবার ভোর ৫-৩০ মিনিটে। সরাসরি সোনি স্পোর্টস চ্যানেলে।
