আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
২০১৪ সালের বিশ্বকাপ জয়ের পর জার্মানির তেমন সাফল্য নেই। ২০১৮ ও ২০২২ বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্ব থেকেই ছিটকে গিয়েছিল তারা। তবে কোচ নাগেলসম্যানের হাত ধরে এবার ঘুরে দাঁড়াতে মরিয়া টনি ক্রুজরা। টুর্নামেন্টের ইতিহাসে প্রথম ম্যাচে রেকর্ড ব্যবধানে জিতে শুরুটাও দাপটে করেছেন তাঁরা। তবে হাঙ্গেরি বরাবর জার্মানির পথের কাঁটা। শেষ তিন সাক্ষাতে মার্কো রসির দলের বিরুদ্ধে জয়ের স্বাদ পায়নি চারবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। নেশনস লিগে হারের পাশাপাশি ২০২০ ইউরোতে ড্র’ করেছিলেন ক্রুজরা। তবে চলতি আসরে ছন্দে নেই হাঙ্গেরি। প্রথম ম্যাচে সুইত্জারল্যান্ডের কাছে হেরেছে রসি-ব্রিগেড। তাই তাদের বিরুদ্ধে জয় পেতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয় তুখোড় ফর্মে থাকা নাগেলসম্যানের দলের। এবার জার্মান কোচ নামের পিছনে না ছুটে ফর্মকে গুরুত্ব দিয়েছেন। তাই লেরয় সানে, এমরে ক্যান, টমাস মুলারদের বেঞ্চে বসিয়ে জামাল মুসিয়ালা, ফ্লোরিয়ান রিটজ, অ্যান্ডরিচদের রেখে প্রথম একাদশ সাজাচ্ছেন। ফলও মিলেছে হাতেনাতে। স্কটল্যান্ডের বিরুদ্ধে মাঝমাঠে রীতিমতো আলো ছড়িয়েছেন দুই অ্যাটাকিং মিডিও মুসিয়ালা ও রিটজ। এছাড়া গোল পেয়েছেন দুই স্ট্রাইকার কাই হাভার্ট ও ফুলক্রুগ। তবে নাগেলসম্যান সিঙ্গল স্ট্রাইকারে দল সাজাচ্ছেন। সেক্ষেত্র ফুলক্রুগ পরিবর্ত হিসেবে নামবেন। তবে জার্মানির রক্ষণ নিয়ে কিছুটা হলেও চিন্তা রয়েছে। গত ম্যাচে আন্তোনিও রুডিগারের আত্মঘাতী গোলে ক্লিনশিট হাতছাড়া হয়েছে। ম্যাচের আগে কোচ নাগেলসম্যানের মন্তব্য, ‘হাঙ্গেরি কঠিন প্রতিপক্ষ। তাদের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকতে হবে।’
অন্যদিকে, সুইত্জারল্যান্ডের বিরুদ্ধে ছেলেদের পারফরম্যান্সে রীতিমতো বিরক্ত হাঙ্গেরির কোচ রসি। প্রতিপক্ষ গোলের লক্ষ্যে মাত্র দু’টি শট রাখতে পেরেছিলেন ভার্গাসরা। তবে ব্যর্থতা ভুলে ঘুরে দাঁড়াতে চায় হাঙ্গেরি। কারণ, জার্মানির বিরুদ্ধে হারলেই বিদায় কার্যত নিশ্চিত হয়ে যাবে তাদের। বুধবার রক্ষণ সংগঠন জমাট রেখে প্রতি-আক্রমণে গোল তুলে নেওয়াই লক্ষ্য হাঙ্গেরির।