আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
২০২০’তে প্রথমবার ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে মাঠে নেমেছিলেন এমবাপে। তবে টুর্নামেন্টে একেবারেই ছন্দে দেখা যায়নি সদ্য রিয়াল মাদ্রিদে যোগ দেওয়া ফরাসি তারকাকে। সোমবারও সহজ সুযোগ নষ্ট করলেন তিনি। স্বাভাবিকভাবেই দলের সেরা তারকার ফর্ম অবশ্যই চিন্তায় রাখবে কোচ দেশঁকে। ম্যাচে অস্ট্রিয়া ডিফেন্ডারের আত্মঘাতী গোলে জয় দিয়ে ইউরো অভিযান শুরু করল ফ্রান্স। তবে এই জয় তৃপ্তির, তা বলা যাবে না। বরং প্রাপ্ত সুযোগ কাজে লাগাতে পারলে সোমবার আরও এক অঘটন ঘটাতেই পারত অস্ট্রিয়া। এবারের টুর্নামেন্টে অন্যতম ফেভারিট হিসেবেই সোমবার মাঠে নেমেছিল ফ্রান্স। গ্রুপে নেদারল্যান্ডস, পোল্যান্ডের মতো দল থাকায় অস্ট্রিয়ার বিরুদ্ধে জয় তুলে নিতে আক্রমণাত্মক দল নামান কোচ দেশঁ। দু’বছর বাদে জাতীয় দলে সুযোগ পাওয়া এনগোলো কান্তেকে রেখে মাঝমাঠ সাজিয়েছিলেন তিনি। ৪-২-৩-১ ফর্মে এমবাপের একটু পিছন থেকে শুরু করেন গ্রিজম্যান। ম্যাচে শুরু থেকেই শারীরিক ফুটবলে ফ্রান্সকে চ্যালেঞ্জ জানায় রালফ রাংনিকের ছেলেরা। গতিতেও টেক্কা দেয় তারা। ৩৬ মিনিটে বউমগার্টনারের শট কোনওক্রমে রুখে দুর্গ অক্ষত রাখেন ফ্রান্সের গোলরক্ষক। দু’মিনিট বাদেই কাঙ্ক্ষিত গোলের দেখা পায় ফ্রান্স। বক্সের ডানদিক থেকে এমবাপের সেন্টার বিপন্মুক্ত করতে গিয়ে হেডে নিজেদের জালে জড়ান ম্যাক্সিমিলিয়ান ওবের। ম্যাচে পিছিয়ে পড়েও হাল ছাড়েনি অস্ট্রিয়া। বরং ফ্রান্সের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে লড়েছে তারা। এরইমধ্যে ৫৪ মিনিটে প্রতিপক্ষ গোলরক্ষককে একা পেয়েও গোল করতে ব্যর্থ এমবাপে। এই পর্বে বিলবোর্ডে ধাক্কা লেগে মাথা ফাটে গ্রিজম্যানের। আর ৮৪ মিনিটে বল দখলের লড়াইয়ে নাক ফাটান এমবাপে।
অস্ট্রিয়ার বিরুদ্ধে ফ্রান্সের কোচের পদে জয়ের সেঞ্চুরি পূর্ণ করলেন দিদিয়ের দেশঁ। শুক্রবার নেদারল্যান্ডসের মুখোমুখি হবেন গ্রিজম্যানরা। সেই ম্যাচে দলের খেলায় আরও উন্নতি ঘটাতে মরিয়া ফ্রান্সের কোচ।