আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
তবে দীর্ঘসময় ম্যাচ থেকে দূরে ভারতীয় ক্রিকেটাররা। রোহিতরা শেষবার খেলেছিলেন আমেরিকার বিরুদ্ধে। সেটা হয়েছিল ১২ জুন। ১৫ জুন লডারহিলে কানাডার বিরুদ্ধে ছিল গ্রুপের শেষ ম্যাচ। কিন্তু সেটি বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত হয়েছিল। রবিবারই বার্বাডোজে চলে আসেন কোহলিরা। সোমবার অপশনাল প্র্যাকটিস রেখেছিলেন কোচ রাহুল দ্রাবিড়। সেই সুযোগে দল বেঁধে বিচ ভলিতে মেতে উঠেছিলেন শিবম দুবে, রিঙ্কু সিংরা। বেশ খোশ মেজাজেই দেখা গিয়েছে বিরাট কোহলিকে। গ্রুপ পর্বে বড় রান না পাওয়া তাঁর উপর তেমন প্রভাব যে ফেলেনি, এতেই স্পষ্ট। আর কোহলি হলেন বড় মঞ্চের ক্রিকেটার। তিনি জানেন, কীভাবে সঠিক সময়ে জ্বলে উঠতে হয়।
সুপার এইটের লড়াই তুলনায় কঠিন। ভারতকে খেলতে হবে আফগানিস্তান, বাংলাদেশ এবং অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে। এর মধ্যে থেকে দু’টি দল উঠবে সেমি-ফাইনালে। অন্য গ্রুপে রয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, দক্ষিণ আফ্রিকা, ইংল্যান্ড ও আমেরিকা। সেখান থেকেও দু’টি দল শেষ চারে খেলবে। তবে ভারতের গ্রুপ তুলনায় বেশ কঠিনই মনে করছেন ক্রিকেট পণ্ডিতরা। এবারের টি-২০ বিশ্বকাপে ধারাবাহিকতার নিরিখে অস্ট্রেলিয়া অনেকটাই এগিয়ে। চমক দিয়েছে আফগানিস্তানও। রশিদ খানরা নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছেন, তাঁরাও খেতাব জয়ের দাবিদার। অর্থাৎ, সুপার এইটে আফগানদের মোটেও হাল্কাভাবে নেওয়া উচিত হবে না রোহিতদের।
টপ অর্ডার ব্যাটিংয়ে কিছু খামতি রয়েছে ঠিকই। সার্বিকভাবে টিম ইন্ডিয়া কিন্তু প্রত্যাশা মতোই এগচ্ছে। বিশেষ করে ঋষভ পন্থ ও হার্দিক পান্ডিয়ার পারফরম্যান্স সাড়া ফেলেছে বিশেষজ্ঞমহলে। এই দুই ক্রিকেটারদের কাছে এবারের টি-২০ বিশ্বকাপ কামব্যাকের দুর্দান্ত মঞ্চ। সেই সুযোগ তাঁরা পুরোপুরি কাজে লাগানোর চেষ্টা করছেন। প্রাক্তন স্পিনার হরভজন সিং বলছেন, ‘ঋষভ, হার্দিকের ফর্মে থাকাটা ভারতীয় দলের পক্ষে খুবই ইতিবাচক। ওরা যদি এই ছন্দ ধরে রাখতে পারে, তাহলে সুপার এইটেও টিম ইন্ডিয়া ভালো ফল করবে।’