গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
লিগ খেতাব ঘরে তুলতে হলে রবিবার জিততেই হতো ম্যান সিটিকে। ড্র অথবা হারলেও সুযোগ পেতো আর্সেনাল। এমন সমীকরণে খেলতে নেমে ঘরের মাঠে শুরুতেই লিগ নেয় পেপ ব্রিগেড। বক্সের বাঁ দিক থেকে বের্নার্ডো সিলভার পাস ধরে প্রতিপক্ষ ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে বাঁ পায়ের দুরন্ত শটে জাল কাঁপান ফোডেন (১-০)। এরপর ১৮ মিনিটে ডোকুর ডিফেন্স চেরা পাস থেকে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন এই তরুণ উইঙ্গার (২-০)। এতিহাদে এই পর্বে সিটির আক্রমণের সামনে দিশাহারা দেখায় ডেভিড মোয়েসের দলকে। তবে ৪২ মিনিটে গতির বিপরীতে দুরন্ত গোলে ওয়েস্ট হ্যামের হয়ে ব্যবধান কমান মহম্মদ কুডুস। বক্সের মধ্যে থেকে সিজার-কিকে জাল কাঁপান তিনি (২-১)।
বিরতির ঠিক আগে ব্যবধান কমলেও ম্যাচের রাশ নিজেদের হাতেই রাখেন সিটিজেনরা। দ্বিতীয়ার্ধেও একইভাবে প্রতিপক্ষের বক্সে চাপ বজায় রাখেন ডি ব্রুইন-হালান্ডরা। বাঁদিক থেকে বারবার আক্রমণ শানাতে থাকেন সিলভা। ৫৯ মিনিটে আরও একবার তাঁর সাজিয়ে দেওয়া পাস থেকেই জাল কাঁপান রড্রি (৩-১)।
এদিকে, আশা জাগিয়েও আরও একবার রানার্স হয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হল আর্সেনালকে। রবিবার খেতাব নিশ্চিত করতে হলে গানারদের জয়ের পাশাপাশি পয়েন্ট খোয়াতে হতো ম্যান সিটিকে। ঘরের মাঠে এভার্টনের কাছে শুরুতে গোল হজম করে আর্তেতা ব্রিগেড। ৪০ মিনিটে ফ্রি-কিক থেকে দুরন্ত গোলে জাল কাঁপান ইদ্রিসা গুয়ে (১-০)। সেই ধাক্কা সামলে অবশ্য তিন মিনিটের মধ্যেই লড়াইয়ে ফেরে গানাররা। ৪৩ মিনিটে দলকে সমতায় ফেরান তাকেহিরো তোমিয়াসু (১-১)। এরপর ম্যাচের শেষ লগ্নে জয়সূচক গোলটি কাই হাভার্টসের (২-১)।
অপর ম্যাচে উলভসকে ২-০ গোলে হারাল লিভারপুল। ম্যাচে স্কোরসিটে নাম তোলেন অ্যালিস্টার, কুয়ান্সা। উল্লেখ্য, দ্য রেডস কোচের পদে জয় দিয়ে অভিযান শেষ করলেন জুরগেন ক্লপ। এছাড়া শেষ ম্যাচে জয় পেল চেলসি। বোর্নমাউথকে ২-১ গোলে হারাল মরিসিও পোচেত্তিনো ব্রিগেড।