আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
খরিদা, বিধানপল্লি, নয়াপাড়া, মালঞ্চ, বাগানবাড়ি, সুষমাপল্লি, কুমোরপাড়া সহ আশপাশের এলাকার বাসিন্দারা জলের অভাবে সমস্যায় পড়েন। তাঁদের দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করে খালি হাঁড়ি, বালতি নিয়ে ট্যাপকল থেকে ফিরে আসতে হয়। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বেশ কিছুদিন ধরে এসব এলাকায় পানীয় জলের সঙ্কট চলছে। এদিন তা চরম আকার নেয়। স্থানীয় বাসিন্দা অসীম দাস বলেন, সমস্যার স্থায়ী সমাধানে পুরসভার উদ্যোগ নেওয়া উচিত।
পুরসভার চেয়ারপার্সন কল্যাণী ঘোষ বলেন, বুধবার কেশপালে যান্ত্রিক গোলযোগ দেখা দেয়। ফলে পাম্পে জল তুলতে সমস্যা হয়। তাই জল সরবরাহে ঘাটতি দেখা দেয়। জরুরি ভিত্তিতে মেরামতের উদ্যোগও নেওয়া হয়। বিকেলের দিকে পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হয়েছে।
শহরের বাসিন্দারা অবশ্য বলেন, প্রায়দিনই সমস্যা হচ্ছে। কেশপালে কাঁসাই নদী থেকে পাম্পের সাহায্যে জল তুলে তা পাইপলাইনের মাধ্যমে সরবরাহ করা হয়। সেখানেই ত্রুটি দেখা দিয়েছে। ফলে এসমস্ত এলাকায় জল সরবরাহ ব্যাহত হয়েছে। এদিন কিছু এলাকায় ট্যাপকলে জল এলেও তা প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম ছিল। আবার অনেক এলাকায় জল সরবরাহই হয়নি। মাটির নীচ দিয়ে বিদ্যুতের তার নিয়ে যাওয়ার কাজের জন্য আগে থেকে এসব এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে বলে ঘোষণা করা হয়। বিদ্যুৎ না থাকায় স্থানীয় গভীর নলকূপ চালিয়েও জল সরবরাহ করা যায়নি। ফলে সমস্যা চরমে ওঠে। কারণ নলকূপ দিয়ে জল তোলা গেলে কোনও কারণে জলপ্রকল্পের জল সরবরাহ বন্ধ থাকলেও বেশি সমস্যা হয় না।