গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
কুণালবাবু বলেন, বিকল্প সরকার হবে। বিভিন্ন জায়গায় মানুষ কিছুদিনের জন্য ভুল বুঝে, বিজেপির যে সাংসদদের জিতিয়ে ফেলেছিলেন, তাঁরা এবার হারবেন। আর সেই তালিকায় জ্বলজ্বল করছে ঝাড়গ্রাম কেন্দ্রের নাম। বিজেপি হারছে, তৃণমূল জিতছে। দিল্লিতে মোদির সরকার ও রাজ্যে দিদির সরকারের তুলনা করবেন। দু’টি সরকার পাঁচশো টাকা করে বাড়িয়েছে। মোদি সরকার পাঁচশো টাকা বাড়িয়েছে রান্নার গ্যাসের দাম আর মমতা দিদি বাড়িয়েছে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা।
তিনি আরও বলেন, একশো দিনের টাকা দেয়নি। আবাসের টাকা দেয়নি। শুধু জাতি ধর্ম করতে আসে এখানে। এখানকার বিজেপি নেতাদের উচিত রাষ্ট্রপতি ভবনে গিয়ে দেশের আদিবাসী রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর পা ধুয়ে জল খেয়ে আসা। ভোট এলেই আদিবাসীদের কথা মনে পড়ে। সংসদ ভবনের উদ্বোধনে দেশের রাষ্ট্রপতিকে ডাকে না। এদের একটাও ভোট দেবেন না।
এরপর বিজেপির সাংসদ কুনার হেমব্রম সম্পর্কে বলেন, এদের সাংসদ নিজেই তৃণমূলের দিকে পা বাড়িয়েছে। বিজেপির যারা ভোট দিয়েছিলেন তাদের বলছি। আরে যাঁকে ভোট দিয়েছিলেন, তিনি তৃণমূলে। তাহলে সরাসরি তৃণমূলে ভোট দিন। এদিন বীরবাহা হাঁসদা বলেন, বিপুল সংখ্যক মানুষ এসেছিলেন। জয় শুধু সময়ের অপেক্ষা। এদিন কুণালবাবু গাড়িতে ওঠার আগে বলেন, ‘শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা, তৃণমূলই ভরসা।’