উচ্চশিক্ষা ও বৃত্তিমূলক শিক্ষায় দিনটি শুভ। কর্মস্থলে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। আর্থিক দিক অপেক্ষাকৃত শুভ। ... বিশদ
সংস্থার অধিকর্তা হরিশ হিরানি বলেন, কোভিড ১৯-এর কথা ভেবে আমরা দুই ধরনের স্প্রে মেশিন প্রস্তুত করেছি। তবে পোমিড সবচেয়ে বেশি কার্যকর। এর অতিসূক্ষ কণা ভাইরাসকে ঘিরে ধরে তাকে বিনষ্ট করবে।
করোনা যুদ্ধ দু’মাস ধরে চলছে দেশে। এই মারণ ভাইরাসের প্রভাব থেকে দেশ যে কবে মুক্ত হবে, তার কোনও নিশ্চয়তা নেই। এই অবস্থায় ভাইরাসের হাত থেকে বাঁচতে সবচেয়ে কার্যকরী উপায় এলাকা স্যানিটাইজেশন করা। সর্বত্র তা করতে হবে। কিন্তু এখনও আমাদের দেশ তা করতে পুরনো পরিকাঠামোকে নিয়েই চলছে। তাই স্যানিটাইজার স্প্রে করতে ব্যবহৃত হয় দমকলের ইঞ্জিন। অথবা বাড়ি, নর্দমা জীবাণুমুক্ত করতে কীটনাশক মেশিন দিয়েই হচ্ছে স্প্রে। বিজ্ঞানীদের মতে এতে যতটা না জীবাণু আক্রান্ত হয়, তার থেকে অপচয় অনেক বেশি হয়। কারণ এর থেকে নির্গত বড় দানা বাতাসে বেশিক্ষণ ভেসে থাকে না। দুর্গাপুরের সিএসআইআর সিএমইআরআই এর আগে এক বিশেষ নজেল প্রস্তুত করেছিল, যা রাস্তা স্যানিটাইজেশন করতে বিশেষ কার্যকরী। এবার তারা বিশেষ স্প্রে মেশিন প্রস্তুত করল যা বাড়ির অভ্যন্তরেও স্প্রে করা যাবে। বাড়ির টেবিল থেকে আলমারি সহ সব জায়গায় বাসা বাঁধতে পারে করোনা। সেই সব জায়গায় এই স্প্রে মেশিন দিয়ে স্প্রে করে সুরক্ষিত করা সম্ভব হবে বলে তাদের দাবি।