আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
গত মঙ্গলবার স্টেক হোল্ডার কমিটির বৈঠকে হাসপাতালের এক কর্মী অর্থোপেডিক বিভাগের প্রধানকে প্রিন্সিপালের সামনেই হুমকি দেন। বৈঠকে তাঁর উপস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। কিন্তু, ওই কর্মীর বিরুদ্ধে কর্তৃপক্ষ এখনও কোনও ব্যবস্থাই নেয়নি বলে অভিযোগ। তাই ঘটনার পরেরদিন বুধবার বিভিন্ন বিভাগের প্রধান চিকিৎসকরা প্রিন্সিপাল ডাঃ ইন্দ্রজিৎ সাহাকে ওই কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিতে চেপে ধরেন। দীর্ঘ আলোচনার প্রিন্সিপাল সেই আশ্বাসও দেন।
শুক্রবার ডাঃ পার্থসারথি সরকার বলেন, সেদিন বৈঠকে সকলের সামনে প্রিন্সিপাল আশ্বাস দিয়েছিলেন ওই কর্মীকে শো-কজ করবেন। কিন্তু, এদিন পর্যন্ত কিছু হয়নি। প্রিন্সিপাল কলকাতায় রয়েছেন। তিনি কলেজে ফিরলেই জানতে চাইব, আশ্বাস দিয়েও কেন ব্যবস্থা নিচ্ছেন না।
কলকাতা থেকে টেলিফোনে প্রিন্সিপাল বলেন, এ ধরনের কোনও ঘটনা ঘটেনি। বুধবার বিভিন্ন বিভাগের কয়েকজন প্রধান আমার সঙ্গে আলোচনায় বসেছিলেন। ২০২২ সালে পুলিসে প্রধান করণিকের লিখিত অভিযোগ নিয়ে। তাঁরা জানতে চান এখনও কেন ওই ঘটনার ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এর সঙ্গে কলেজের কিছু বিষয় নিয়েও আলোচনা হয়েছে। প্রিন্সিপাল একথা বললেও বুধবার সেই বৈঠকের পর হাসপাতালের অ্যাডিশনাল সুপার ডাঃ নন্দন বন্দ্যোপাধ্যায়ও বলেছিলেন, স্টেক হোল্ডার মিটিংয়ে হাসপাতালের এক কর্মীর প্রবেশাধিকার ছিল না। তবু প্রভাব খাটিয়ে তিনি ঢুকেছিলেন। হুমকির সুরে অর্থোপেডিক বিভাগের প্রধানকে প্রশ্ন করেন, কেন তিনি বৈঠকে রয়েছেন। এই ধরনের ঘটনা বরদাস্ত করা যায় না। তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আমরা প্রিন্সিপালের সঙ্গে বৈঠক করি।